যদিও, এই পত্রিকার লেখাতেই দাবি করা হয়েছে, এই নতুন আইন সম্ভবত আমেরিকার পরের আর্থিক বছর, অর্থাৎ অক্টোবর মাস থেকে চালু করা হবে। তবে যাঁরা আমেরিকায় কর্মরত, তাঁদের এর জন্য কোনও মুশকিলে পড়তে হবে না বলেই জানা গিয়েছে। এই সিদ্ধান্তে নতুন করে কোনও ওয়ার্কিং ভিসা দেওয়া হবে না। তবে সেই সাসপেনশন তুলে নিলে আবার বাইরের দেশ থেকে লোকে আমেরিকায় কাজ করতে আসতে পারবেন। অবশ্য এখনও বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। রাজনৈতিক মহলের মতামত, রিপাবলিকানদের দাবি মেনেই ট্রাম্প হয়ত দ্রুত এই সিদ্ধান্তে শিলমোহর দেবেন।
advertisement
H1B ভিসা সাধারণত আরও কয়েকটি ওয়ার্কিং ভিসার একটি। কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে এটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। ভারতের অসংখ্য তথ্য প্রযুক্তি কর্মীরা এই ভিসার দৌলতেই আমেরিকায় কাজ করে চলেছেন। লকডাউনের ফলে অনেকে কাজ হারালে তাঁরা দেশে ফিরেছেন ঠিকই, কিন্তু সংকট কাটলেই ফের আমেরিকায় ফিরে কাজ করার আশা তাঁদের ছিল। যদি H1B ভিসা রদ হয়, তাহলে সেই আশা পূর্ণ হওয়া অসম্ভব। এই সিদ্ধান্তের রাজনৈতিক এক দিকও রয়েছে। বলা হচ্ছে, সামনেই আমেরিকার নির্বাচন। দেশের মানুষের জন্য কতটা ভাবছেন ট্রাম্প, বেকারত্ব দূরীকরণে তাঁর কী ভূমিকা? এই সব প্রশ্ন উঠবেই। তাই আগেভাগে উত্তর তৈরি করে রাখতে চাইছেন তিনি।