এই ছবি নিয়ে যখন চাঞ্চল্য তখন ইউক্রেনের মিনিস্ট্রি অফ এডুকেশন অ্যান্ড সায়েন্স জানিয়েছে এটা একটা প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য ৷ একে বলা হয় রেড স্নো ৷ আন্টার্টিকার উত্তরতম দ্বীর এখন এই ভৌতিক লাল বরফেই ঢেকেছে ৷
একটি সংবাদসংস্থার মত অনুযায়ি Vernadsky রিসার্চ বেসের কাছাকাছি হয়েছে এই রক্তবরফের প্রভাব ৷ আন্টার্টিকা মহাদেশের গ্যালিনদেজ দ্বীপে এই বরফ দেখা যাচ্ছে ৷ গত কয়েক সপ্তাহ ধরে এই ভৌতিক রক্তবরফ দেখা যাচ্ছে ৷ এই রক্তবরফের কারণ মাইক্রোস্পোকিস অ্যালগি - Chlamydomonas nivalis ৷
advertisement
এরা একদম শীতলতম পরিবেশে জন্মাতে সক্ষম ৷ এরজন্যে এটা মেরু অঞ্চল ও পার্বত্য অঞ্চলে দেখা যায় ৷ এই অ্যালগির মধ্যে থাকে কার্টেনয়েড যা বরফে লাল রঙ তৈরি করে ৷ এই জিনিসের উপস্থিতির জন্যেই কুমড়ো বা গাজরে রঙ আসে ৷
আরও পড়ুন - সোশ্যাল মিডিয়ায় বায়োডাটা পোস্ট, চাকরি খুঁজছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন!
গ্রিন অ্যালগিরা যখন ভরপুর রৌদ্রকিরণ পায় তখন কার্টেনয়েড তৈরি হয় ৷ এই মুহূর্তে দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্ম চলছে ৷ তাই অ্যালগি লাল হয়ে এরকম ভয়ানক লুক দিয়েছে কুমেরুকে ৷