এই মাসের গোড়ার দিকে কনজারভেটিভ এমপিদের একাংশ ফের একই দাবি তোলেন। তাদের দাবি, তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার মালিকরা তাঁদের ওয়েবসাইট থেকে ‘ক্ষতিকর বিষয়বস্তু’ সরাতে ব্যর্থ হলে তার জন্য কড়া সাজা ভুগতে হবে। যা প্রবল অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছে সুনাককে।
এই নিয়ে আগামী সোমবার হাউস অব লর্ডসে বিতর্কের ঝড় উঠবে বলেই মনে করা হচ্ছে। নয়া সংশোধনী নিয়ে ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে আলোচনা হবে। অনলাইন জুয়ার ক্ষেত্রে যে কড়া আইন রয়েছে, এক্ষেত্রেও তেমনই আইন প্রণয়নের দাবি জানানো হবে। বয়স যাচাইয়ের একটি প্রক্রিয়া হল, ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীর আইডি কার্ড বা ক্রেডিট কার্ডের তথ্য আপলোড করা।
advertisement
অপর একটি প্রক্রিয়া হল, সফ্টওয়্যারে মাধ্যমে মুখাবয়ব শনাক্তকরণের (ফেস অ্যানালিসিস) মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বয়স নির্ধারণ করা। এক্ষেত্রে ওয়েবক্যাম বা মোবাইল ফোনের ক্যামেরার মাধ্যমে ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীর সঠিক বয়স যাচাই করা হয়।
কনজারভেটিভ সদস্য জেমস বেথেল জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে বয়স যাচাইয়ের কঠোর পদ্ধতি চালুর প্রতিশ্রুতি দিতেই হবে সরকারকে। বর্তমান আইনে বয়স যাচাইয়ের কোনও সংস্থান নেই। ২০১৭ সালের ডিজিটাল ইকনমি আইনে বয়স যাচাইয়ের বিধান রাখা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবায়নের আগেই সরকার তা বাতিল করে দেয়।