ভূপৃষ্ট থেকে ১৭.৯ কিলোমিটার গভীরে কম্পনের উৎসস্থল ছিল বলে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে। প্রাথমিক ভাবে সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও-তে দেখা গিয়েছে, কম্পনের জেরে একের পর এক বহুতল ভেঙে পড়েছে৷ যদিও এই ভিডিওগুলির সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি৷ একই ভাবে কারও মৃ্ত্যু হয়েছে কি না, অথবা কতজন আহত, সেই তথ্যও এখনও জানা যায়নি৷ তবে ভূমিকম্পের জেরে ধ্বংস্তূপের প্রাথমিক ছবি দেখে বিপুল ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে৷ যেহেতু ভোররাতে ভূমিকম্প হয়েছে, তাই ঘুমের মধ্যেই বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়েছেন বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে৷
advertisement
জানা গিয়েছে, আঞ্চলিক রাজধানী গাজিয়ানটেপ শহর থেকে প্রায় ৩৩ কিলোমিটার দূরে এই কম্পনের কেন্দ্রস্থল ছিল৷ নুরদাগি শহর থেকে যার দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার৷
প্রথম বার কম্পনের কয়েক মিনিট পরেই দ্বিতীয় বার কম্পন অনুভূত হয়৷ দ্বিতীয় বারেও কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৭৷
আরও পড়ুন: ৮০ বছর পর জার্মান ট্যাঙ্কের নিশানায় রাশিয়া! গুনে গুনে শেষ করার হুমকি দিলেন পুতিন
জয়েস কারাম নামে একজন সাংবাদিক ট্যুইটারে কাহারামানমারাস শহরের ধ্বংসস্তূপের ছবি পোস্ট করেছেন৷ ওই সাংবাদিকের দাবি, ভূমিকম্পের জেরে শহরের প্রায় সব বহুতলই ভেঙে পড়েছে৷
তুরস্কের এই ভূমিকম্পের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই দাবি করেছেন, ইরাক, সিরিয়া, লেবানন, ইজরায়েল, প্যালেস্তাই, সাইপ্রাসেও কম্পন অনুভূত হয়েছে৷