পাক সেনার বিবৃতি আরও জানানো হয়েছে, বাহিনীর প্রস্তুতি, ক্ষেপনাস্ত্রের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার ক্ষমতা, প্রযুক্তিগত মাপকাঠিগুলি খতিয়ে দেখতেই এ দিনের এই পরীক্ষা করা হয়েছে৷ তবে ভারতের সঙ্গে সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যেই পাক সেনাবাহিনীর এই তৎপরতা নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ৷
আরও পড়ুন: তিন বিষয়ে লেটার, খুশিতে ভাসছিল খড়দহের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী! ভোর হতেই শিউরে উঠলেন বাবা-মা
advertisement
পাক সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্তা থেকে শুরু করে নিরাপত্তা এজেন্সিগুলির সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞানী, ইঞ্জিনিয়াররাও এ দিন ক্ষেপনাস্ত্র উৎক্ষেপনের সময় উপস্থিত ছিলেন বলে জানিয়েছে সংবাদসংস্থা পিটিআই৷
ক্ষেপনাস্ত্রের সফল পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপনের জন্য সেনাবাহিনী, ইঞ্জিনিয়ার এবং বিজ্ঞানীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি, প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ৷
তবে পাক সেনা যতই এই মিসাইল উৎক্ষেপনকে পরীক্ষামূলক এবং প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে দাবি করুক না কেন, এর মাধ্যমে ইসলামাবাদ ভারতকে সমঝে দেওয়ার চেষ্টাই করল বলে মনে করা হচ্ছে৷ পহেলগাঁও কাণ্ডের পর থেকেই এই আগ্রাসী মনোভাব দেখানোর চেষ্টা করছে পাকিস্তান৷ সীমান্তে প্রতিদিনই সংঘর্ষ বিরতি লঙ্ঘন করছে পাক সেনা৷ আবার আরব সাগরে আগ্রাসন দেখিয়ে মহড়া শুরু করেছে পাক নৌবাহিনী৷ পাকিস্তানের এই ক্ষেপনাস্ত্র পরীক্ষা দু দেশের মধ্যে গত কয়েকদিনে তৈরি হওয়া উত্তেজনাকে আরও বাড়াবে বলেই মনে করা হচ্ছে৷