আবেগঘন নীতা বলেন, “অনন্ত খুবই ধার্মিক। আধ্যাত্মিকতার সঙ্গেও ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে। সারা জীবন ও স্থূলতার সঙ্গে লড়াই করেছে। তবু ইতিবাচক থেকেছে। আর সেই ইতিবাচকতাই যেন ওঁর জীবনসঙ্গী রাধিকার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। ওদের একসঙ্গে দেখলে ম্যাজিক মনে হয়।”
নীতা জানান, এক সময় তাঁর ইচ্ছা ছিল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাওয়ার। কিন্তু আর্থিক সামর্থ্য থাকার না কারণে সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। তিনি বলেন, “আজ সকালে আমার ৯০ বছরের মা খুব ইমোশনাল হয়ে পড়েছিলেন। শ্লোকা আর রাধিকাকে ফোন করে বলেন, ‘নীতা যখন ছোট ছিল, ওর খুব ইচ্ছে ছিল হার্ভার্ডে পড়তে যাওয়ার, কিন্তু আমাদের সেই সামর্থ ছিল না। আর আজ হার্ভার্ড ওকে আমন্ত্রণ করল বক্তৃতা দেওয়ার জন্য।'”
advertisement
উপস্থিত দর্শক এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি নীতা। তিনি বলেন, “সকলকে ধন্যবাদ আমার মাকে এত খুশি করার জন্য।”