জ্বলে ওঠার প্ল্যাটফর্ম খোঁজেন চ্যাম্পিয়নরা। চোট থেকে ফিরে এসে এমন আসরের অপেক্ষায় ছিলেন এলএম টেনও। ওয়ার্ল্ড কাপ কোয়ালিফায়ারের পয়েন্ট টেবিলে দল গড়াগড়ি খাচ্ছে ছয় নম্বরে। ২০১৮-র রাশিয়া বিশ্বকাপের টিকিটও ক্রমশ ফিকে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেও শুক্রবার বেলো হরাইজন্তেতে মিইয়ে থাকলেন লিওনেল মেসি। শুধুই কি এলএম টেন? দি মারিয়া, হিগুয়েনের মতো তারকারাও যে গুটিয়ে থাকলেন ৯০ মিনিট। কারণটা কি ? তিতের জোনাল মার্কিং স্ট্র্যাটেজি, মিরান্ডা, ফার্নান্দিনহোদের রাফ অ্যান্ড টাফ ফুটবল, শরীরের ভিতর ঢুকে গিয়ে স্বভাববিরুদ্ধ লাতিন আমেরিকান ফুটবল যদি ফ্যাক্টর হয়। তবে লা লিগা, চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ভরা ক্রীড়াসূচিকেও হিসেবের বাইরে ফেলা যাবে না।
advertisement
অন্যদিকে মেসির ছায়া থেকে বেরিয়ে আসতে সুপারক্লাসিকোকে যেন পাখির চোখ করেছিল ব্রাজিলের ওয়ান্ডারকিড। ম্যাচের শুরু থেকেই উইং ধরে ছটফটানি। জাবালেতা, ওটামেন্ডির ট্যাকেলে থমকে যাননি সেলেকাও জার্সিতে পঞ্চাশ গোল করা এই তারকা। সাম্বা তারকার কাজটা সহজ করে দিয়েছেন মার্সেলো, কুটিনহো, রেনাতোরা। ম্যাচে একটা গোল করে এবং একটা করিয়ে তাই বার্সার সতীর্থকে হেলায় টেক্কা দিয়েছেন নেইমার দ্য সিলভা।
বেলো হরাইজন্তের সুপার ক্লাসিকোর ৯০ মিনিট শেষে দুই তারকার স্কোরলাইনে তাই নেইমার ২। মেসি ০।