যাঁর জন্য এহেন পার্থিব ত্যাগ, অ্যাঞ্জেলিনার সেই প্রেমিকের নাম জেদিদিয়াহ ফ্রান্সিস৷ দু’জনের আলাপ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গিয়ে৷ তাঁদের পরিবারের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির আকাশপাতাল পার্থক্য বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি প্রেমের পথে৷ কিন্তু অ্যাঞ্জেলিনার বাবা মেয়ের এই সম্পর্ক মেনে নিতে পারেননি৷ তিনি প্রথম থেকেই অসন্তোষ প্রকাশ করেন৷ কিন্তু অ্যাঞ্জেলিনাও নিজের সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন৷
advertisement
প্রেমের স্বার্থে, প্রেমিককে বিয়ে করে জীবন কাটাতে এই তরুণী বাবার সম্পত্তি থেকে নিজেকে ছিন্ন করেন৷ কিন্তু বাবা মায়ের প্রতি কোনও বিরূপতা পুষে রাখেননি মনে৷ বাবা মায়ের বিবাহবিচ্ছেদের সময় আদালতে গিয়ে সাক্ষ্য দেন অ্যাঞ্জেলিনা৷ বলেন, তাঁর বাবার দৌলতে শৈশবে কোনওদিন অর্থাভাব অনুভব করতে হয়নি তাঁকে৷ মা হাল ধরে ছিলেন সংসারের৷ তাঁর প্রেম-আখ্যান এখন চর্চিত সমাজমাধ্যমে৷