১৯৯২-এর বিশ্বকাপ জয়ী পাক ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ছিলেন ইমরান । রাজনীতিতে যোগদান করার প্রায় দু'দশক পর প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসতে চলেছেন ইমরান । শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্যদেরও আমন্ত্রণ জানান হয়েছে ।
ভারতীয় ক্রিকেটার ও কংগ্রেস নেতা নভজ্যোত সিং সিধুও উপস্থিত থাকবেন শপথ গ্রহণ সভায় । শুক্রবারেই পাকিস্তানে পৌঁছে গিয়েছেন তিনি । আমন্ত্রণ জানান হয়েছিল কপিল দেব ও সুনীল গাভাসকরকেও । ব্যক্তিগত কারণে যেতে পারবেন না কপিল দেব । চলতে থাকা টেস্ট-সিরিজের কমেন্টারীর জন্য যেতে পারবেন না গাভাসকারও ।
advertisement
শুক্রবার আইনসভার ভোটগ্রহণ পর্বে পাকিস্তান মুসলিম লীগ নাওয়াজ-এর প্রার্থী শাহবাজ শরিফকে হারিয়ে পাকিস্তানের নয়া প্রধানমন্ত্রী হবেন ইমরান ।
আরও পড়ুন: পাকিস্তানেও এবার ভোটে জিতলেন চা বিক্রেতা
নাগরিক দায়বদ্ধতাই হতে চলেছে প্রধান লক্ষ্য । গত ৭০ বছর ধরে দেশকে যথেচ্ছভাবে শোষণ করে চলেছেন একদল মানুষ ও এই কাজ বন্ধ করাই তাঁর মূল লক্ষ্য, জানিয়েছেন ইমরান । দেশকে অর্থনৈতিক দিয়ে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চান ইমরান । অন্য দেশের নির্ভরশীলতা হ্রাস করে দেশের অর্থনীতির দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন, এমনটাই মনে করেন ইমরান। তামাম দুনিয়া মনে করে পাকিস্তানের শাসক মানেই স্বৈরাচারী ও একনায়কতন্ত্রই সেখানকার প্রথা কিন্তু তা সত্যি নয়, প্রধানমন্ত্রী হয়ে এই ধারণাই বদলাতে চান ইমরান ।