মহম্মদ যে বাড়িতে ডাকাতি করবে বলে ঠিক করত সেই বাড়িতে সাংবাদিক পরিচয়ে দিনের বেলায় রেইকি করে আসত। কারও যাতে সন্দেহ না হয় তাই এমন পেশা বেছে নেয়। এমনকী গ্রেপ্তারের পর পুলিশের চোখ ফাঁকি দেওয়ার জন্য কার্ডও দেখায়। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। সোনারগাঁয়ের শম্ভুপুরা ইউনিয়নের ভিটিকান্দি এলাকায় ডাকাতির ঘটনায় বারদি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। জানা যায়, হোসেন একজন পেশাদার ডাকাত। পুলিশের কড়া জিজ্ঞাসাবাদে ভেঙে পড়ে সে ডাকাতির কথা স্বীকার করেছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মহম্মদ কাউসার আহম্মেদের আদালতে হাজির করা হলে ১৬৪ ধারার জবানবন্দিতে সে অভিনব কৌশলে ডাকাতির কথা স্বীকার করে ৷
advertisement
পুলিশসহ সবার চোখ ফাঁকি দিতে ‘ছদ্মবেশ’ হিসেবে সাংবাদিকতা পেশা বেছে নেয় আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য ও মহম্মদ হোসেন আলি (৩২)
জিজ্ঞাসাবাদে হোসেন জানায়, তার বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে আরও তিনটি ডাকাতি মামলা রয়েছে। তার দলের সদস্যরা ডাকাতি করে যে মালামাল পায় তার অর্ধেক ভাগ সে একাই পায়, বাকি অর্ধেক অন্যরা ভাগ করে নেয়।