২৬ বছরের বৃটিশ নাগরিক ল্যুক হর্সফিল্ডের মাথায় একেবারে চুল ছিল না, সে কথা বলা যাবে না। তবে চুলের গোছ তেমন শক্তিশালী ছিল না তাঁর। তাই তিনি চেয়েছিলেন মাথায় চুলের পরিমাণ বাড়াতে। তুরস্কে গিয়ে তিনি খরচ করেছিলেন ১২৫০ ইউরো। কিন্তু সেই ট্রান্সপ্লান্টের কয়েকমাসের মধ্যেই আসল বিষয়টি বুঝতে পারলেন লুক। দেখলেন, নতুন করে চুল তো গজাচ্ছেই না, উল্টে মাথায় লাল লাল ফোস্কার মতো দাগ পড়ে গিয়েছে। যার ফলে দেখা দিয়েছে এক রোগের সম্ভবনা।
advertisement
ল্যুক জানিয়েছেন, তিনি ট্রান্সপ্লান্টের পর চিকিৎসক যা যা বলেছিলেন, তাই তাই করেছেন। কিন্তু চার মাস পর থেকেই মাথায় সমস্যা হতে থাকে। একটিও চুল বাড়েনি। তিনি সংস্থাকে ফোন করে জিজ্ঞাসা করেন, তাঁরা বলেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তারপর ছ’মাস কেটে গেলেও আর বাড়েনি চুল। শুধু ট্রান্সপ্লান্টের ক্ষত চিহ্ন রয়ে গিয়েছে। তাই এতদিন পরে এসে সম্বিত ফিরেছে ল্যুকের। তিনি সাধারণ মানুষকে আবেদন করেছেন, কেউ যদি হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করাতে যান তাহলে যেন আগে থেকে ভাল করে পরীক্ষা করে নেন তাঁরা।
