ডিপিপি বরাবরই চিন বিরোধী অবস্থান নিয়ে এসেছে৷ তাইওয়ানকে চিন নিজেদের অংশ বলে দাবি করে৷ আর প্রেসিডেন্ট লাই চিং তে- চরম বিচ্ছিন্নতাবাদী বলে ঘোষণা করেছিল চিন৷
আরও পড়ুন: আরও বেশি করে পর্যটক পাঠান, ভারতীয়রা বুকিং বাতিল করতেই চিনের কাছে আর্জি মলদ্বীপের
নির্বাচনের প্রচারে বিরোধী পক্ষ দাবি করেছিল, লি চিং তে ক্ষমতায় ফিরলে দেশ ফের অশান্ত হয়ে উঠবে৷ চিনও দাবি করেছিল, এবারের নির্বাচন শান্তি এবং যুদ্ধের মধ্যে যে কোনও একটিকে বেছে নিতে হবে ভোটারদের৷
advertisement
যদিও লাই পাল্টা দাবি করেছিলেন, তিনি শান্তি এবং তাইওয়ান প্রণালীতে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার পক্ষে৷ তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও মজবুত করারও আশ্বাস দিয়েছিলেন তিনি৷ চিনের সঙ্গে আলোচনার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি৷
দীর্ঘদিন ধরেই তাইওয়ানকে নিজেদের কব্জায় আনতে চেষ্টার ত্রুটি রাখছে না বেজিং৷ এবারও তাইওয়ান চিনের বিরুদ্ধে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলেছিল৷ ইতিমধ্যেই চিন তাইওয়ানের উপরে নতুন করে বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা জারির হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছে৷ এত কিছুর পরেও অবশ্য সেই চিন বিরোধী প্রেসিডেন্ট লাই চিং তে-র হাতেই ফিরল তাইওয়ানের শাসন ক্ষমতা৷