জানা গিয়েছে, এই দুর্ঘটনার পরেই ট্রেন থেকে নেমে পড়েন অনেকে। তবে এই লাইন উপড়ে ফেলার পিছনে কারা রয়েছেন তা এখনও স্পষ্ট নয়।
বাংলাদেশের দৈনিক ‘প্রথম আলো’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, রবিবার গভীর রাতে দুষ্কৃতীরা রেললাইনের প্রায় ২০ ফুট অংশের নাট খুলে ফেলে। এরপরেই ওই লাইনের অংশের পাত উপড়ে ফেলে দেয়। সোমবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় অনুসারে ভোর ৫টা নাগাদ ময়মনসিংহের গফরগাঁও রেলস্টেশনের আগে সালটিয়া মাঠখোলা এলাকায় দুর্ঘটনার মুখে পড়ে এক্সপ্রেস ট্রেনটি। লাইনচ্যুত হয় অগ্নিবীণা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন এবং সামনের তিনটি কামরা। ফলে ঢাকা-ময়মনসিংহের মধ্যে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
advertisement
গফরগাঁওয়ের স্টেশনমাস্টার এই ঘটনা প্রসঙ্গে ‘প্রথম আলো’কে বলেছেন, “মধ্যরাতে কে বা কারা প্রায় ২০ ফুট লাইন খুলে ফেলেছে। আমরা ঘটনাস্থলে রয়েছি। ঢাকা থেকে উদ্ধারকারী ট্রেন রওনা দিয়েছে। লাইনচ্যুত ট্রেনটি উদ্ধারের পর লাইন মেরামত করে আবার ট্রেন চলাচল চালু করা হবে।”
ময়মনসিংহের ওই এলাকায় প্রার্থী নির্বাচন নিয়ে খালেদা জিয়ার দল বিএনপির অন্দরে ঝামেলা রয়েছে। শনিবার এবং রবিবারের পর সোমবারও সকালে প্রার্থীবদলের দাবি জানিয়ে রাস্তা এবং ট্রেন অবরোধ শুরু করেছেন দলের বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা।
