বাংলাদেশ সময় শুক্রবার ভোর ৫টা ৫৭ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল ৪.৯। তবে ইউএসজিএস-র তথ্যানুযায়ী, রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল ৪.৩। ভূমিকম্পের উপকেন্দ্র ঢাকার দোহার থেকে ১৪.২ কিলোমিটার পশ্চিম উত্তর-পশ্চিমে, ঢাকার আজিমপুর থেকে ২৩.৪ কিলোমিটার উত্তর উত্তর-পূর্বে এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে ২৪.৭ কিলোমিটার পূর্ব উত্তর-পূর্বে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ কীভাবে শক্তি বাড়াবে মোকা? কোন পথে চালাতে পারে ধ্বংসলীলা? রইল সর্বশেষ আপডেট
এ দিন ভোরবেলায় কাঁপুনিতে ঘুম ভেঙে অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তবে মৃদু এ ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির কোনও তথ্য এখনও মেলেনি। এর আগে গত ২৫ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের তারাবো এলাকায় ৩.৯ মাত্রার ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্বের অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ূন আখতার জানান, ২০০৮ থেকে ২০১০ সালের দিকে ঢাকার কাছাকাছি কুমিল্লা অঞ্চলে ৪.২ থেকে ৪.৫ মাত্রার কয়েকটি ভূমিকম্পের রেকর্ড রয়েছে। ইউএসজিএস সূত্রে জানা যায়, ভূমিকম্পের উপকেন্দ্র ছিল ঢাকার দোহার থেকে ১৪.২ কিলোমিটার পশ্চিম উত্তর-পশ্চিমে, আজিমপুর থেকে ২৩.৪ কিলোমিটার উত্তর উত্তর-পূর্বে এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে ২৪.৭ কিলোমিটার পূর্ব উত্তর-পূর্বে।
