তাঁর পোস্টে আইএফএস আধিকারিক সুশান্ত লিখেছেন, ‘‘চিলির আটাকামা মরুভূমি বিশ্বের শুষ্কতম স্থান বলে পরিচিত ৷ প্রতি বছর এখানে গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১৫ মিলিমিটার ৷ এখানে এমনও কিছু আবহাওয়া অঞ্চল আছে, যেখানে কোনওদিন বৃষ্টির রেকর্ডই হয়নি৷ কিন্তু যখন আটাকামা মরুতে বৃষ্টি হয়, তখন ফুলের সাজে রূপকথার দেশের মতো দেখতে লাগে ৷’’
advertisement
বিবিসি-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভিন্নমুখী বাতাসে মরুভূমির বুকে উড়ে আসে বীজ ৷ সেগুলি সু্প্ত হয়ে থাকে মরুর ভূস্তরে ৷ বৃষ্টির জল পেয়ে সেগুলিতে অঙ্কুরোদ্গম হয় ৷ প্রতি ৫ থেকে ৭ বছরে একবার এই দৃশ্য দেখা যায় আটাকামায় ৷
আরও পড়ুন : জন্মাষ্টমীর পর এ বার লন্ডনে ‘গৌ পূজা’ করলেন নারায়ণ-জামাতা ঋষি সুনক
সুশান্ত নন্দর শেয়ার করা এই ছবিতে অগণিত মন্তব্য এসেছে ৷ অজস্রবার পোস্টটি রিট্যুইট করা হয়েছে ৷ নেটিজেনরা তাঁদের বাহারি মন্তব্যে ভরিয়ে দিয়েছেন কমেন্ট বক্স ৷ একজন লিখেছেন ‘এটাই প্রকৃতির অনির্বচনীয় রূপ৷’ আর একজন লিখেছেন ‘প্রকৃতির বিস্ময়৷’ আর একজনের মনে পড়েছে তাঁর আটাকামা ভ্রমণের স্মৃতি ৷ লিখেছেন, ‘‘আমি যখন আটাকামায় গিয়েছিলাম তখন আকাশ মেঘলা ছিল ৷ রাতে কোনও তারা দেখা যায়নি৷ আমি আটাকামা মরুভূমিতে বৃষ্টি দেখেছি৷ তবে ফুল ফোটার আগেই আমি চিলি ছেড়ে চলে আসি৷’’
আরও পড়ুন : পরনে শাড়ি? নাকি লেহঙ্গা? সৈকতে একঝাঁক বিকিনিসুন্দরীদের মাঝে ভারতীয় সাজে তরুণীর ভিডিও ভাইরাল
চিলির আটাকামা মরুভূমিতে প্রায় ২০০ রকমের বনফুলের গাছ আছে ৷ বৃষ্টি পড়লে সেগুলি বিকশিত হয় ৷ কয়েক হাজার ফুলের রঙের চাদরে ঢেকে যায় শুষ্কতা৷