উদ্বেগের মেঘ দূর করে মার্কিন সেনাবাহিনীর দাবি, শিশুটিকে পৌঁছিয়ে দেওয়া হয়েছে তার বাবার কাছে ৷ আমেরিকার প্রতিরক্ষা দফতরের মুখপাত্র জন কার্বি জানিয়েছেন, ইউএস মেরিন্স শিশুটিকে কাবুল বিমানবন্দরের হাসপাতালে নিয়ে যায় চেক আপের জন্য ৷
কার্বির (John Kirby) কথায়, ‘‘শিশুটি অসুস্থ ছিল ৷ তাই তার বাবা আমেরিকান সেনাবাহিনীর কাছে অনুরোধ করেন চিকিৎসার বন্দোবস্ত করার জন্য ৷ এর পর তাকে নিয়ে যাওয়া হয় কাবুল বিমানবন্দরে নরওয়েজিয়ান হাসপাতালে ৷ চিকিৎসার পর আবার তাকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে তার বাবার কাছে ৷’’
advertisement
শিশুটির ছবি ও ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে ৷ নিজের লোকের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার পর কী হল শিশুটির ? জানতে উদগ্রীব নেটিজেনরা ৷
ন্যাটো-র সেক্রেটারি জেনারেল জেন্স স্টোল্টেনবার্গ কাবুল বিমানবন্দরের বাইরের পরিস্থিতিতে ‘অত্যন্ত ভয়ঙ্কর ও কঠিন’ বলে বর্ণনা করেছেন ৷
শেষ সম্বলটুকু সঙ্গে নিয়ে কাবুলবাসী দলে দলে ছুটছেন কাবুল বিমানবন্দরের পথে ৷ সেখানে মারণাস্ত্র উঁচিয়ে পাহারা দিচ্ছে তালিবানরা ৷ যাঁদের কাছে উপযুক্ত নথি নেই, তাদের ফিরে যেতে হচ্ছে ৷ তবে সকলে যে জীবিত অবস্থায় ফিরতে পারছেন, এমনও নয় ৷ কাবুল বিমানবন্দরের ভিতরে ও সংলগ্ন এলাকায় রবিবার থেকে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১২ জন ৷ ন্যাটো এবং তালিবান, দু’ পক্ষ থেকেই জানানো হয়েছে সে কথা ৷