কর্মীদের দাবি, দুর্ঘটনার সময়ে যে স্টেশনে কাজ করতে হচ্ছিল, সেটা কার্যত বেহাল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পরিষ্কার ছিল না। শ্যাওলা জমে ছিল। তখনই এক কর্মী আচমকা পা পিছলে পড়ে যান। সেই সময়ে রেলের চাকায় ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় শরীর। পরে ওই বাকি কর্মীরা মিলে ওই জখম ব্যক্তিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
advertisement
আরও পড়ুন, ছাত্রপিছু থাকত মোটা টাকার টার্গেট, জ্যাম করা হত সার্ভার! মনে করছে ইডি
মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরেই ক্ষোভে ফেঁটে পড়েন কর্মীরা। তাঁদের দাবি, যেখানে কাজ করতে হয়েছিল, সেখানে একদমই পরিষ্কার ছিল না। ট্রেন চালকও কেন ট্রেনটিকে সঠিক সময়ে দাঁড় করাননি, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। কর্মীদের অভিযোগ, যে অবস্থায় কাজ করতে হয়েছে, আরও বড় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকত। এদিন ওই কর্মীর মৃত্যুতে কার্যত শোকের ছায়া নেমে এসেছে বাকি সহকর্মীদের মুখে।
আরও পড়ুন, 'দিলীপ ঘোষ প্রভাবশালী, কাস্টডিতে নিয়ে জেরা করতে হবে,' দলিল কাণ্ডে সুর চড়ালেন কুণাল
কর্মীদের দাবি, ওই স্টেশনটি দীর্ঘদিন ধরেই এমন অপরিষ্কার অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তার মধ্যেই এদিন কাজ করতে হয়েছিল। সেই সময়ে ওই কর্মী আচমকা লাইনে পড়ে যান। তাঁর শরীরের উপর দিয়েই চলে যায় ট্রেনের চাকা। তখনই গুরুতর জখম হয়ে যান তিনি। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।