আরও পড়ুন: খড় বোঝাই চলন্ত গাড়ি দাউদাউ করে জ্বলে উঠল! দেখুন ভিডিও
১১৩৩ সালে স্থাপিত হয়েছিল এই রাধা দামোদর এবং শৈলেশ্বরের শিব মন্দির। এর পিছনের ইতিহাসটা একটু অন্যরকম। তৎকালীন বর্ধমানের জমিদার খণ্ডঘোষের কোঙার পরিবারকে ইদলবাটি গ্রামে পাঠিয়েছিলেন জমিদারি করার জন্য। ৪৯৯ বিঘা জমির দেখভালের জন্য ইদলবাটি গ্রামে পাঠানো হয়েছিল কোঙার পরিবারকে। জমিদারি করতেন কোঙার পরিবার এবং তার খাজনা আদায় করে বর্ধমানে পাঠানো হত। সেই জমিদারদেরই একজন তুলসি দাস রাধা দামোদর ও শৈলেশ্বর শিবের মন্দির ইদলবাটি গ্রামে প্রতিষ্ঠা করেন। সেই মন্দির আজও ১১ পুরুষ ধরে ইদলবাটির কোঙার পরিবার ধারক-বাহক হিসেবে আগলে রেখে আসছে।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
টেরাকোটা কথাটি একটি ল্যাটিন শব্দ। টেরা অর্থাৎ মাটি, কোটা অর্থাৎ পোড়ানো। সব ধরনের পোড়া মাটির তৈরি শিল্পই টেরাকোটা শিল্প নামে পরিচিত। বাংলাজুড়ে পোড়ামাটির ভাস্কর্যের নিদর্শন দেখা যায়। কিন্তু যথোপযুক্ত রক্ষণাবেক্ষনের অভাবের কারণে অসাধারণ ভাস্কর্যের নির্দশন থাকা সত্ত্বেও এই দুই মন্দির অবহেলায় ভগ্ন দশায় পরিণত হয়েছে। তবুও এখনও মন্দিরের গায়ে গজিয়ে ওঠা বট অশ্বত্থের পাতা, কাণ্ড আর ঝুরির ফাঁকে উঁকি দেয় মন্দির গাত্রের অসামান্য শিল্পকলা।
শুভজিৎ ঘোষ