TRENDING:

#EgiyeBangla: তিস্তার কুলুকুলু সঙ্গে বোরোলি মাছের স্বাদ, গজলডোবায় গড়ে উঠছে মেগা টুরিজম হাব

Last Updated:

একদিকে পাহাড় চূড়ায় মেঘের কানাকানি। আরেকদিকে জঙ্গলে সবুজের আবডাল। বুক চিরে রাস্তার আঁক। পাশে তিস্তার বাঁক। প্রকৃতির হাতছানি গজলডোবা। শিলিগুড়ি থেকে মাত্র ৪০ মিনিট পেরিয়ে মন ভাল করার আমেজ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#গজলডোবা: মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে গজলডোবায় গড়ে উঠছে মেগা টুরিজম হাব। শিলিগুড়ি থেকে চল্লিশ মিনিটের রাস্তা গজলডোবা। ক্যানালের গা ঘেঁসে রাস্তা ধরে পিকনিকের আমেজ। সঙ্গে তিস্তার বোরোলির স্বাদ। রাজ্যের কয়েকশো কোটি টাকা বিনিয়োগে তৈরি হচ্ছে কটেজ-পার্ক-বোটিং সহ কত কী! বাড়বে কর্মসংস্থানও। মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের এই প্রকল্পের নাম ভোরের আলো।
advertisement

একদিকে পাহাড় চূড়ায় মেঘের কানাকানি। আরেকদিকে জঙ্গলে সবুজের আবডাল। বুক চিরে রাস্তার আঁক। পাশে তিস্তার বাঁক। প্রকৃতির হাতছানি গজলডোবা। শিলিগুড়ি থেকে মাত্র ৪০ মিনিট পেরিয়ে মন ভাল করার আমেজ।

আরও পড়ুন: #EgiyeBangla: নতুন চেহারায় কালিয়াগঞ্জ, ১০০ কোটি টাকায় শুরু হয়েছে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ

মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে এখানেই তৈরি হচ্ছে টুরিজম হাব। তাঁর স্বপ্নের প্রকল্প ভোরের আলো। কয়েক বছর আগে নির্বাচনী প্রচার সেরে ডুয়ার্স থেকে গজলডোবা হয়ে শিলিগুড়ি ফিরছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ব্যারাজ ও প্রকৃতির রূপে মুগ্ধ হয়ে তিনি পাশে বসে থাকা মন্ত্রী গৌতম দেবকে টুরিজম হাব তৈরির নির্দেশ দেন। সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ হয়েছে কয়েকশো কোটি টাকা। তারপরেই ভোরের আলো ফুটতে শুরু করে।

advertisement

পর্যটনে 'ভোরের আলো'

----------------------------

- ২০৮ একর জমির উপর প্রকল্প

- পর্যটন দফতরের উদ্যোগে এসি কটেজ তৈরি

- বোটিং, হাউস বোটিং, নৌকাবিহারের ব্যবস্থা

- গল্ফ কোর্স, ট্রেকিং, ডেক, পাখিবিতান তৈরি

- চারটি হাতির পিলখানা তৈরি

- এছাড়াও অর্কিড পার্ক, ইকো পার্ক-সহ বিনোদনের একাধিক আয়োজন

শিলিগুড়ি থেকে গজলডোবার দূরত্ব নয় কিলোমিটার কমাতে আমবাড়ি ঢোকার আগেই রেললাইনের উপর উড়ালপুল তৈরি হচ্ছে। তৈরি হচ্ছে গ্রিন জোন। প্রায় পঞ্চাশ হাজার গাছ লাগানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এখন শুধু মুখ্যমন্ত্রীর উদ্বোধনের অপেক্ষা। কর্মসংস্থান বাড়বে। খুশি স্থানীয়রা। গজলডোবা মানে পরিযায়ী পাখির ঢল আর তিস্তার ধারে পিকনিক। শেষে বোরোলি। নভেম্বর থেকেই উঁকি দেবে সাদা কাঞ্চনজঙ্ঘা। কাজ শুরু হতেই পর্যটকরা ভিড় জমাচ্ছেন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে গজলডোবা ফাঁড়িকে থানায় উন্নীতকরণের পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে। দুর্গাপুরের পর এখানেও রাজ্যের উদ্যোগে চালু হচ্ছে হোটেল ম্যানেজমেন্ট কোর্স। বেসরকারি বিনিয়োগকারীরাও পর্যটনকেন্দ্রিক শিল্প আনছেন। সব মিলিয়ে গোটা এলাকার আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে ভোরের আলোর মাখামাখি ।

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
#EgiyeBangla: তিস্তার কুলুকুলু সঙ্গে বোরোলি মাছের স্বাদ, গজলডোবায় গড়ে উঠছে মেগা টুরিজম হাব