চিকিৎসক জানিয়েছেন, সুস্মিতা সঠিক সময় সঠিক জায়গায় এসে উপস্থিত হয়েছিলেন। এবং সুস্মিতার ফিটনেসই তাঁকে মরতে মরতে বাঁচিয়েছে। নইলে নায়িকার শরীরে আরও বড় ক্ষতি হতে পারত। তবে একইসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, কখনওই সপ্তাহে ৩-৪ দিনের বেশি ভারী ওয়ার্কআউট করা উচিত নয়। উপযুক্ত বিশ্রাম ও ঘুম ছাড়া কোনও ভাবেই ওয়ার্কআউট করা উচিত নয় বলে জানিয়েছেন কার্ডিওলজিস্ট ভগবত।
advertisement
আরও পড়ুন: শ্যুটিংয়েই সুস্মিতা সেনের শারীরিক অবস্থার অবনতি! সেটে আসেন চিকিৎসক, তারপর যা হয়...
হার্ট অ্যাটাকের পর অ্যাঞ্জিয়োপ্লাস্টি করে স্টেন্টও বসাতে হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই সংক্রান্ত খবর বিস্তারিত নিজেই জানিয়েছিলেন প্রাক্তন ব্রহ্মাণ্ডসুন্দরী সুস্মিতা সেন। ২ মার্চ অভিনেত্রী নিজের হ্যার্ট অ্যাটাকের কথা জানান সকলকে। যদিও ঘটনাটি ঘটে তার দু’দিন আগে। ২৭ ফেব্রুয়ারি শ্যুটিং চলাকালীন শারীরিক অস্বস্তি অনুভব করেন সুস্মিতা সেন। কাজের ফাঁকে অভিনেত্রী হঠাৎ জানান, তাঁর বুকে ব্যথা হচ্ছে। তখনই একজন চিকিৎসককে দিয়ে দ্রুত স্বাস্থ্যপরীক্ষা করানো হয় অভিনেত্রীর।
আরও পড়ুন: রোশনের সঙ্গে ফের সংসার করবেন শ্রাবন্তী? আদালতে এমনই মামলা নায়িকার তৃতীয় স্বামীর
চিকিৎসকের পরামর্শে তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে হাসপাতালে যাওয়া হয়। মুম্বইয়ের নানাবতী হাসপাতালে কার্ডিয়োলজিস্ট বা হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা তাঁকে দেখে জানান, অস্ত্রোপচার আবশ্যক। আসলে তাঁর হার্টের প্রায় ৯৫ শতাংশেই ব্লকেজ ছিল। তবে বরাবরই সাহসী সুস্মিতা। কিছু দিন আগেই তাঁকে দেখা গিয়েছিল শরীরচর্চা করতে। হার্টের এমন অস্ত্রোপচারের পর এত তাড়াতাড়ি কী ভাবে আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এলেন সুস্মিতা, তা দেখে চমকে গিয়েছেন সকলে।