ঘড়ভি উল্লেখ করেছেন, “ছবিটি হাস্যরসের সঙ্গে গভীরভাবে আবেগঘন মুহূর্তগুলিকে মিশিয়েছে। এটি একটি হৃদয়স্পর্শী গল্প যা প্রতি পরতে আলতো করে উন্মোচিত হয় এবং দর্শকের মনে বিকশিত হয়ে ওঠে। সংলাপ থেকে শুরু করে আবেগঘন আর্ক পর্যন্ত, এই ২ ঘন্টা ২০ মিনিটের ছবিটি সত্যিই আপনার সময়ের প্রতিটি সেকেন্ডকে ন্যায্যতা দেবে- এটি একটি সম্পূর্ণ ভ্যালু ফর মানি সিনেম্যাটিক অভিজ্ঞতা।”
advertisement
তিনি শানায়ার রুপোলি পর্দায় অভিষেক সম্পর্কেও মন্তব্য করতে ভোলেননি। “এটি শানায়া কাপুরের প্রথম ছবি। অসাধারণই তিনি! সংলাপ পরিবেশনা, অভিব্যক্তি এবং সামগ্রিকভাবে পর্দায় উপস্থিতি একেবারেই চিত্তাকর্ষক- সাম্প্রতিক বছরগুলিতে দেখা সেরা ডেবিউ পারফরম্যান্সগুলোর মধ্যে একটি”, অভিমত তাঁর। এর ঠিক পরেই বিক্রান্ত মাসের প্রশংসা করে লিখেছেন, “তিনি আবারও প্রমাণ করেছেন যে তিনি এক শক্তিময় প্রতিভাধর। তাঁর চিত্রায়ন এতটাই স্বাভাবিক, হৃদয়গ্রাহী এবং বাস্তব যে তিনি চরিত্রটিকে জীবন্ত করে তুলেছেন। একসঙ্গে, তাঁদের রসায়ন গল্পটিকে জীবন্ত করে তোলে।”
পরিচালনা সম্পর্কে বলতে গিয়ে চলচ্চিত্র সমালোচক বলেন, “সন্তোষ সিং পরিচালিত ছবিটি স্ট্যান্ডিং ওভেশন পাওয়ার যোগ্য। তাঁর পরিচালনা অসাধারণ। আঁখোঁ কি গুস্তাখিয়াঁ সত্যিকারের ভালবাসার অর্থ শেখায়। এটি দেখায় যে যখন একজন মেয়ে আন্তরিকভাবে ভালবাসে, তখন সে তার সর্বস্ব দান করে- এমনকি প্রয়োজনে তার জীবনও। এই ছবিটি কেবল দেখার নয়- এটি অনুভব করারও। যখন এটি শেষ হবে, তখন আপনি এর প্রশংসা করা বন্ধ করতে পারবেন না।”
আঁখোঁ কি গুস্তাখিয়াঁ ছবিতে শানায়া কাপুর একজন থিয়েটার শিল্পীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেনন এবং বিক্রান্ত মাসেকে একজন অন্ধ সঙ্গীতশিল্পীর ভূমিকায় দেখা যাবে। সন্তোষ সিং পরিচালিত এই ছবিটি রাস্কিন বন্ডের ছোট গল্প দ্য আইজ হ্যাভ ইট অবলম্বনে তৈরি। জি স্টুডিও, মিনি ফিল্মস এবং ওপেন উইন্ডো ফিল্মস প্রযোজিত এই ছবিটি বক্স অফিসে রাজকুমার রাও এবং মানসী চিল্লারের গ্যাংস্টার ড্রামা মালিক-কে জোর টক্কর দেবে আশা করা যায়।