দেশে সাড়ে পাঁচ হাজার এবং বিদেশে প্রায় আড়াই হাজার স্ক্রিনে দেখা যাবে 'পাঠান'। আর এই ছবির কারণে রোজগার বেড়েছে কত মানুষের। যে সমস্ত সিঙ্গল স্ক্রিন দিনের পর দিন তালাবন্ধ হয়ে গিয়েছিল, সেগুলির মালিক এবং কর্মচারীরা আবার কর্মসংস্থান হল বাদশার দৌলতে।
আরও পড়ুন: পাঠানের মতো ছবি আমি বানাব না, কিন্তু... ফার্স্ট ডে ফার্স্ট শো দেখলেন অনুরাগ, কী প্রতিক্রিয়া তাঁর
advertisement
শাহরুখ ছবি মুক্তির আগে সেই সব স্ক্রিনগুলির (মোট ২৪টি) একটি তালিকা দিয়েছিলেন ট্যুইটারে। সঙ্গে লেখেন, ‘‘ছোটবেলায় সমস্ত ছবি সিঙ্গল স্ক্রিনেই দেখেছি। ওইটা আলাদাই মজা। দুয়া, প্রার্থনা আর প্রেয়ার্স রইল, আপনারা আর আমি সকলেই যেন সফল হই। আবার করে দরজা খোলার জন্য অভিনন্দন।’’
আরও পড়ুন: পুলিশকে পরোয়া নয়! পাঠান দেখতে জোর করে খোলা হলের গেট, মুখ থুবড়ে পড়লেন দর্শকরা
যেখানে চলচ্চিত্র জগতে মাল্টিপ্লেক্স চলে আসায় সিঙ্গল স্ক্রিনের বাজার বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল, সেখানে যশরাজ ফিল্মসের এই সিদ্ধান্তে নতুন করে আলোর মুখ দেবে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া সিঙ্গল স্ক্রিন সংস্কৃতি।
এই প্রেক্ষাগৃহগুলির অধিকাংশ অবস্থিত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। বেশিরভাগই অবশ্য রাজস্থানে এবং উত্তরপ্রদেশে। রয়েছে জয়পুর শহরের জেম সিনেমা, এলাহাবাদের রাজকরণ সিনেমা, মুম্বইয়ের কার্নিভাল আর মল, ইনদওরের জ্যোতি সিনেমা, গোয়ার সিনেমকমলা পন্ডার মতো প্রেক্ষাগৃহগুলি। তালিকায় তার মধ্যে উত্তরাখণ্ড এবং ছত্তীসগড়ও রয়েছে।