টিকিট বিক্রির ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে, পিভিআর আইনক্সে বিক্রি হয়েছে প্রায় ২০ হাজার টিকিট। অন্য দিকে সিনেপলিসে বিকিয়েছে আরও ৫০০০ টিকিট। যা হিন্দি ছবির রি-রিলিজের অ্যাডভান্স বুকিংয়ের ইতিহাসে একটা নতুন মাইলফলক তৈরি করেছে। ৩ কোটি টাকার ওপেনিং হবে বলেও আশা। দর্শকদের কাছে এই ছবি পাকাপাকি ভাবে কালজয়ী তকমা লাভ করবে।
advertisement
ধর্মা প্রোডাকশনস প্রযোজিত এই ছবিতে দীপিকা-রণবীরের পাশাপাশি অভিনয় করেছিলেন আদিত্য রয় কাপুর এবং কল্কি কেঁকলাও। তাঁদের অভিনয়ও দর্শকদের মনে এই ছবির স্থান পাকা করেছিল। আসলে সোশ্য়াল মিডিয়ায় নস্ট্যালজিক দর্শকদের জন্য একটি ক্যাম্পেন করা হয়েছিল। সেখান থেকেই এই ছবির কৌশলগত মার্কেটিং করা হয়েছে। যার ফলে পুরনো দর্শকরা তো বটেই, নতুন দর্শকরাও এই ছবির প্রতি আকৃষ্ট হবেন।
‘ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি’ ছবির রি-রিলিজকে ঘিরে তৈরি হয়েছে এক উন্মাদনা। আর সবথেকে বড় কথা হল, রি-রিলিজ নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও প্রতিযোগিতার মুখে পড়তে হচ্ছে না এই ছবিকে। তবে প্রজাতন্ত্র দিবসের সপ্তাহান্তে মুক্তি পেতে চলেছে অক্ষয় কুমারের ‘স্কাই ফোর্স’। আর ‘ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি’ ছবি ব্যতিক্রমী ভাবে দুর্ধর্ষ ফলাফল করবে বলে আশা সকলের। নস্ট্যালজিয়া ফ্যাক্টর যদি একবার কাজ করে যায়, তাহলে মনে করা হচ্ছে যে, ২০২৪ সালে ‘তুম্ববাদ’ ছবির রি-রিলিজের রেকর্ডকে পার করে যাবে এই ছবিটি।
প্রসঙ্গত, সোহম শাহের ‘তুম্ববাদ’ ছবির ওপেনিংয়ে আয় হয়েছিল ১.৫ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে মোট আয় হয়েছিল ৩৮ কোটি টাকা। তাই সেই ধারা বজায় রেখে ‘তুম্ববাদ’ ছবির পরিসংখ্যান ‘ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি’ পার করে ফেলতে পারবে কি না, এখন সেটাই দেখার।