TRENDING:

দীপাবলিতে বাজির বদলে ৫০০ টাকা পুড়িয়ে ফেলেন রাকুল! কেন এমন করেছিলেন অভিনেত্রী

Last Updated:

রাকুল শেষ বার বাজি ফাটিয়েছিলেন ৯ বছর বয়সে। তার পর এক দীপাবলিতে তাঁর বাবা এমন দামি শিক্ষা দেন, তার পর থেকে ফুলঝুরি, তুবড়ি, পটকার দিকে চোখ তুলেও তাকাননি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#মুম্বই: দীপাবলি মানেই আলোর উৎসব, বাজির উৎসব। কিন্তু দেশজুড়ে বাজি ফাটানোয় লাগাম টানার চেষ্টা চলছে পরিবেশ দূষণ থেকে মুক্তি পেতে। তার ফলস্বরূপ যেমন এই কালীপুজোয় কলকাতা শহরে পরিবেশ দূষণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ছিল। কালীপুজো বা দীপাবলি মানে যে আলোর উৎসব, পরিবেশের ক্ষতি করা নয়, এবং বাজি ফাটানো মানে যে টাকা নষ্ট করা, এই মূলমন্ত্রটি অনেক ছোটবেলাতেই বুঝে গিয়েছিলেন বলি তারকা রাকুল প্রীত সিং। সে গল্প নিজেই শোনালেন সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে।
advertisement

রাকুল শেষ বার বাজি ফাটিয়েছিলেন ৯ বছর বয়সে। তার পর এক দীপাবলিতে তাঁর বাবা এমন দামি শিক্ষা দেন, তার পর থেকে ফুলঝুরি, তুবড়ি, পটকার দিকে চোখ তুলেও তাকাননি। রাকুল তখন পঞ্চম শ্রেণির খুদে। বাজি ফাটানোর জন্য বায়না করায় তাঁর বাবা তাঁকে একটি ৫০০ টাকার নোট ধরিয়ে জ্বালাতে বলেন। বাবার এই নির্দেশে চমকে উঠেছিল ছোট্ট রাকুল।

advertisement

আরও পড়ুন: 'প্রজাপতি' দিয়ে বক্ষবন্ধনী, পলকের থেকে পলক সরছে না ভক্তদের!

রাকুলের বাবা তখন বলেন, ''বাজি ফাটানো আর ৫০০ টাকার নোট ফাটানো একই জিনিস। এটাই তো করতে চাইছ তুমি। বাজি কিনে পুড়িয়ে ফেলছ। তার চেয়ে বরং সেই টাকাটা দিয়ে তুমি চকোলেট কিনে গরিব মানুষদের দাও।''

advertisement

রাকুল সাক্ষাৎকারে বলেন, ''আমার তখন ৯-১০ বছর বয়স। মনে আছে, আমি আর বাবা মিষ্টির দোকানে গেলাম, মিষ্টি কিনে গরিব মানুষদের মধ্যে বিতরণ করলাম। একটা অদ্ভূত আনন্দ পেয়েছিলাম মনে আছে। এর পর থেকে আর বাজি ফাটাতে ইচ্ছে করেনি।''

আরও পড়ুন: সাদা অন্তর্বাস, উপচে পড়া যৌবন! সমুদ্র সৈকতে যেন আগুন লাগালেন ইলিয়ানা

advertisement

কয়েক দিন আগেই তাঁর দু'টি ছবি 'ডক্টর জি' এবং 'থ্যাঙ্ক গড' মুক্তি পেয়েছে।

বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
দীপাবলিতে বাজির বদলে ৫০০ টাকা পুড়িয়ে ফেলেন রাকুল! কেন এমন করেছিলেন অভিনেত্রী
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল