রাকুল শেষ বার বাজি ফাটিয়েছিলেন ৯ বছর বয়সে। তার পর এক দীপাবলিতে তাঁর বাবা এমন দামি শিক্ষা দেন, তার পর থেকে ফুলঝুরি, তুবড়ি, পটকার দিকে চোখ তুলেও তাকাননি। রাকুল তখন পঞ্চম শ্রেণির খুদে। বাজি ফাটানোর জন্য বায়না করায় তাঁর বাবা তাঁকে একটি ৫০০ টাকার নোট ধরিয়ে জ্বালাতে বলেন। বাবার এই নির্দেশে চমকে উঠেছিল ছোট্ট রাকুল।
advertisement
আরও পড়ুন: 'প্রজাপতি' দিয়ে বক্ষবন্ধনী, পলকের থেকে পলক সরছে না ভক্তদের!
রাকুলের বাবা তখন বলেন, ''বাজি ফাটানো আর ৫০০ টাকার নোট ফাটানো একই জিনিস। এটাই তো করতে চাইছ তুমি। বাজি কিনে পুড়িয়ে ফেলছ। তার চেয়ে বরং সেই টাকাটা দিয়ে তুমি চকোলেট কিনে গরিব মানুষদের দাও।''
রাকুল সাক্ষাৎকারে বলেন, ''আমার তখন ৯-১০ বছর বয়স। মনে আছে, আমি আর বাবা মিষ্টির দোকানে গেলাম, মিষ্টি কিনে গরিব মানুষদের মধ্যে বিতরণ করলাম। একটা অদ্ভূত আনন্দ পেয়েছিলাম মনে আছে। এর পর থেকে আর বাজি ফাটাতে ইচ্ছে করেনি।''
আরও পড়ুন: সাদা অন্তর্বাস, উপচে পড়া যৌবন! সমুদ্র সৈকতে যেন আগুন লাগালেন ইলিয়ানা
কয়েক দিন আগেই তাঁর দু'টি ছবি 'ডক্টর জি' এবং 'থ্যাঙ্ক গড' মুক্তি পেয়েছে।