নববর্ষে তাই ভুরিভোজ বা ছুটি কাটানো নয়। বরং শহরের নানা প্রেক্ষাগৃহে ঘুরে ঘুরে সময় কাটবে তাঁর। অবকাশ নেই ভুরিভোজেরও। কলেজে পড়াকালীন রেস্তরাঁর খাবারের প্রতি বিশেষ দুর্বলতা ছিল অনির্বাণের। এই দিনেও রকমারি পদ দিয়ে হত রসনাতৃপ্তি। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গেই বদলেছে সেই রীতি। বাড়ির তৈরি কম তেল-ঝাল-মশলার খাবারই এখন টানে 'একেনবাবু'-কে। অনির্বাণ অবশ্য বললেন, "যা গরম পড়েছে! তাতে পয়লা বৈশাখেও ভালমন্দ খাওয়ার উপায় নেই।"
advertisement
আরও পড়ুন: পয়লা বৈশাখেই সেরে ফেলতে হবে সব 'ভাল কাজ'! কেন এমন বিশ্বাস মধুবনীর
আরও পড়ুন: এ বছর সেদ্ধ ভাত আর ডাল দিয়েই সারব নববর্ষের ভুরিভোজ: 'খড়ি' শোলাঙ্কি
নববর্ষ বলতেই অনির্বাণের কাছে একরাশ নস্টালজিয়া। শৈশবের সহজ দিনগুলির ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা স্মৃতি। নতুন জামা পরা, হালখাতা করতে যাওয়া, বাকি সকলের মতো এই দিনটি ঘিরে তাঁর অতীতেও উন্মাদনা কিছু কম ছিল না। আর এখন? মৃদু হেসে 'একেন বাবু'র উত্তর, "সময়ের সঙ্গে সবই বদলেছে। এখন শুভেচ্ছাবার্তা আদানপ্রদানের মধ্যেই উৎসবের আমেজ খুঁজে নিতে হয়।"
তবে নতুন ছবি নিয়ে আশাবাদী অনির্বাণ। জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পেয়েছেন তিনি। এ বারও যে একেন এবং তার সঙ্গীরা দর্শকের মন জয় করবে, সে বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী অভিনেতা।