ছবির প্রযোজনা যৌথভাবে করেছেন রনি স্ক্রিউওয়ালা (Ronny Screwvala) এবং হরমন বাওয়েজা (Harman Baweja)। ভারতে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে এক সফল উদ্ধারকার্য নিয়ে এই ছবির গল্প আবর্তিত হয়েছে। কী ভাবে একজন বিমানচালক তাঁর ধরাবাঁধা কর্তব্যের বাইরে গিয়ে নিজের জীবন বাজি রেখে দেশকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন সেটাই দেখানো হবে এই ছবিতে। কার্তিক বলেছেন যে এরকম একটি ছবির সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তিনি গর্বিত বোধ করছেন।
advertisement
কার্তিক জানিয়েছেন যে এটা ভারতের একটি গৌরবময় অধ্যায় আর এর সঙ্গে ছবির মাধ্যমে যুক্ত হতে পেরে তিনিও গর্বিত আর অত্যন্ত আনন্দিত বোধ করছেন। পরিচালক হিসাবে হনসল মেহতার কাজের পদ্ধতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল কার্তিক। তাই তাঁর পরিচালনায় কাজ করতে পেরেও খুশি হয়েছেন অভিনেতা।
প্রযোজক রনি স্ক্রিউওয়ালাও অকুণ্ঠ প্রশংসা করেছেন পরিচালকের। রনি বলেছেন, যে ছবিতে মানবতার জয়গান গাওয়া হয়, দেখানো হয় যে কী ভাবে সব বাধা পেরিয়ে একজন জয়ী হয় সেই রকম ছবি হনসলের চেয়ে ভালো বানাতে কেউ পারেন না। এর আগে শহিদ (Shahid), আলিগড় (Aligarh) ইত্যাদি ছবি পরিচালনা করে সেটা প্রমাণ করে দিয়েছেন হনসল।
ব্যর্থতা আর বাধা ছাপিয়ে এক সাধারণ মানুষের লক্ষ্যে পৌঁছনোর গল্প বলবে ক্যাপ্টেন ইন্ডিয়া। রনি এও বলেছেন যে কার্তিকের ভক্তদের জন্য এটা একটা মনে রাখার মতো ছবি হবে। কারণ এরকম চরিত্রে এর আগে কার্তিককে দেখা যায়নি।
ছবির গল্প লিখেছেন হরমন নিজেই। তিনি বলেছেন যে এই গল্প যেমন অনুপ্রেরণা দেবে সেরকম ছবি হিসেবেও উৎকৃষ্ট মানের হবে। এই ছবির সঙ্গে প্রতিটি ভারতীয় নিজেকে মিলিয়ে নিতে পারবেন বলে দাবি করেছেন হরমন। আগামী বছরের গোড়া থেকে শুরু হবে ছবির কাজ।