আরও পড়ুন- এটিই নাকি পৃথিবীর 'অভিশপ্ততম' ছবি! কী রহস্য লুকিয়ে রয়েছে নিষ্পাপ শিশুর কান্নায়?
যিনি মাধবনের কথাগুলি অনুবাদ করেছেন তাঁর মতে, “পঞ্চঙ্গমে বিভিন্ন গ্রহের সমস্ত তথ্য, গ্রহগুলির মহাকর্ষীয় টান, সূর্যের অগ্নিশিখার বিচ্যুতি ইত্যাদি সহ মহাকাশীয় মানচিত্র রয়েছে৷ সবকিছু হাজার হাজার বছর আগে নিখুঁতভাবে গণনা করা হয়েছিল এবং তাই ক্যালেন্ডারের এই তথ্য ব্যবহার করে রকেট লঞ্চ করা হয়েছিল।” টি এম কৃষ্ণ ISRO-র মার্স অরবিটার মিশনের একটি লিঙ্ক শেয়ার করে বলেন “মঙ্গল পঞ্চঙ্গমকেও বিবেচনা করার সময় এসেছে!”
advertisement
অনেক ট্যুইটার ব্যবহারকারীই মাধবনের মন্তব্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছেন, “লোকটাকে দেখে হতাশ! যে একসময় তামিল রোমান্টিক সিনেমার পোস্টার বয় ছিল সে এখন হোয়াটসঅ্যাপ কাকুতে পরিণত হয়েছে।” অন্য একজন বলেছেন, “মঙ্গলযান মিশন ISRO-এর একটি কৃতিত্ব, এটা কমেডি করার জায়গা নয়।”
মাধবনের সিনেমা ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’ হল প্রাক্তন ISRO বিজ্ঞানী এবং মহাকাশ প্রকৌশলী নাম্বি নারায়ণনের জীবনের উপর ভিত্তি করে নির্মিত চলচ্চিত্র। গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে অভিযুক্ত ছিলেন নাম্বি।
আরও পড়ুন- নিজে নিজেকে কাতুকুতু দিলে কেন কিছুই অনুভব হয় না? জেনে নিন আসল কারণ
সম্প্রতি এক্সপো ২০২২-এ দুবাইতে প্রদর্শিত হয়েছিল এই সিনেমার ট্রেলারটি, সেখানে দর্শকদের কাছ থেকে বেশ ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পেয়েছে এই সিনেমা। মাধবনের সঙ্গে সহযোগিতা করার বিষয়ে নাম্বি নারায়ণন বলেন, “আমি এমন একজনকে চেয়েছিলাম যে একজন প্রকৌশলী হওয়ার অর্থ কী তা বোঝে। যেহেতু মাধবন নিজেই একজন প্রকৌশলী, তাই আমার গল্প বলা ওর কাছে আরও সহজ হয়ে গিয়েছে।”
ISRO-এর মঙ্গলযান মিশন ছিল ভারতের প্রথম আন্তঃগ্রহ মিশন। ISRO-এর কে সিভান জানান, মঙ্গলযান মিশন শুরুতে মাত্র ৬ মাসের জন্য ছিল। ভারত ২০১৪ সালে প্রথম প্রচেষ্টায় মঙ্গলগ্রহের কক্ষপথে পৌঁছানো প্রথম দেশ হয়ে ওঠে।