যদিও সইফ আলি খানকে( saif ali khan) বিয়ের পর কমে গিয়েছে তাঁর কাজ। ইতিমধ্যে দুই সন্তানের জন্ম দিয়েছেন তিনি। তৈমুর আলি খান (Taimur Ali Khan) ও জেহ (Jeh)। তৈমুর এখন বেশ কিছুটা বড়। সবে আট মাসে পা দিয়েছে জেহ। যদিও জেহর মুখের ছবি এখনও তিনি সামনে আনেননি। তার কারণ মিডিয়া , পাপারাৎজি ও জনপ্রিয়তার আলো থেকে ছোট ছেলেকে দূরে রাখা। কারণ বড় ছেলে তৈমুরকে নিয়ে ঠিক এই কারণে ভুগতে হয়েছে করিনাকে।
advertisement
আরও পড়ুন: আধার কার্ডের সঙ্গে মোবাইল নম্বর লিঙ্ক করুন পাঁচ মিনিটে ! জানুন পদ্ধতি
তবে জানেন কি করিনা যে কিনা বলিউডের এক কথায় সব থেকে জনপ্রিয় নায়িকা। তিনি অমিতাভ বচ্চনের (Amitabh Bachchan) পা ধরে কেঁদেছেন! হ্যাঁ ঠিক পড়েছেন অমিতাভ বচ্চনের পা ধরে কেঁদেছিলেন তিনি। কারণ কি জানেন! বাবা রণধীর কাপুরকে (Randhir kapoor) বাঁচাতে চেয়েছিলেন অমিতাভের হাতে মার খাওয়া থেকে।
আরও পড়ুন: কোনও কেন্দ্রে যেতে হবে না ! ঘরে বসেই আধারের সঙ্গে লিঙ্ক করুন রেশন কার্ড !
অবাক লাগলেও এটাই সত্যি একথা খোদ তিনি নিজেই একটি শোতে এসে বলেছিলেন। শুধু তিনি নন, অমিতাভ বচ্চনও(Amitabh Bachchan) মেনে নেন এ কথা। বিষয়টা ভারি মজার।
১৯৮৩ সাল। করিনার তখন বছর তিনেক বয়স। সে সময় রণধীর কাপুর, অমিতাভ বচ্চন ও জিনত আমন অভিনীত ছবি 'পুকার'-এর শ্যুটিং চলছে বলিউডে। বাবার সঙ্গে সে দিন শ্যুটিং দেখতে গিয়েছিলেন ছোট্ট করিনা (Kareena kapoor Khan)। অভিষেক বচ্চনও বহুবার বাবার সঙ্গে শ্যুটিংয়ে যেতেন।
তা সেদিন একটি দৃশ্য ছিল। যেখানে রণধীর কাপুরকে মারবেন অমিতাভ। করিনা বসে শ্যুটিং দেখছেন। হঠাৎ বাবাকে মারতে দেখে, ছুটে চলে যান ছোট্ট করিনা। গিয়ে সোজা অমিতাভের পা জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বলেন, " আমার বাবাকে মেরো না প্লিজ।" করিনার (Kareena kapoor Khan) এই কাণ্ডে শ্যুটিং তো লাটে ওঠে। ছোট্ট করিনাকে কোলে নিয়ে সামলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন বিগ-বি। তাঁকে বোঝাবার চেষ্টা করেন এটা শ্যুটিং হচ্ছে। কে কার কথা শোনে মেয়ে তো কেঁদেই চলেছে। বাবাকে বাঁচানোর জন্য ছুটতে গিয়ে চোট লাগে করিনার পায়ে। পড়ে অমিতাভ নিজে হাতে মলম লাগিয়ে দেন করিনাকে। এই ঘটনা সামনে আনেন এই দুই অভিনেতাই।