১.)’ধূমকেতু’ বাক্স বন্দি থাকলে আপনার আটকে থাকা গানগুলি কোথায় থাকত?
অনুপম রায়: আমার HARD DISK -এ।
২.) ‘ধূমকেতু’ মুক্তি না পেলে তাহলে কী কষ্ট হত?
অনুপম রায়: ভীষণ কষ্ট হত। কোনও কাজ যদি মুক্তি না পায়, মানুষের কাছে যদি না পৌঁছোয় তাহলে কষ্ট হতোই। আমরা যা কাজ করি তা তো মানুষের কাছে পৌঁছে দেবার জন্যেই। নিজের গান তো আর নিজে নিজে চালিয়ে শুনব না।
advertisement
৩.) এই গান মুক্তি না পেলে অন্য কোথাও কী মুক্তি পেত?
অনুপম রায়: না এই গান পড়েই থেকে যেত। আক্ষেপ থাকত। কারণ এটা আমার একার সিদ্ধান্তে তৈরী কাজ নয়। আমি দায়বদ্ধ টিমের প্রতি।
৪.) ‘গানে গানে’ গানটা আপনার ভার্সেনে কবে আসবে, ফ্যানেরা তো চাইছে?
অনুপম রায় : ডিমান্ড বাড়ুক, আমরাও দেখছি। তখন নিশ্চয় আসবে!
৫.) আগে বাবাদের জন্যে গান তৈরী করেছেন ‘প্রজাপতি’ ছবিতে। এবার ‘ধূমকেতু’ তে মায়ের গান। আপনার মাকে আপনি গানটা শুনিয়েছেন?
অনুপম রায় : হ্যাঁ শুনেছে, মায়ের ভাল লেগেছে গানটা।
৬.)’মা’ গানটি তৈরির নেপথ্যের গল্পটা কীরকম?
অনুপম রায়: এই গানটা পুরোপুরি ভাবে প্লটের উপর ডিপেন্ড করে তৈরি হয়েছে। একটি ছেলে যে তাঁর মায়ের কাছে শেষ বারের মতো দেখা করতে আসছে। সে জানে ভবিষ্যতে আর মায়ের সঙ্গে নাও দেখা হতে পারে। এই প্লট মাথায় রেখেই তৈরী করেছিলাম গানটা।
৭.) এখন তো ‘গানে গানে’ই প্রিয় মানুষের কাছে মনের কথা পৌঁছে যাচ্ছে। কেমন লাগছে আপনার?
অনুপম রায়: সে তো চিরকাল ধরেই গানে গানে মনের কথা পৌঁছে যায়। একজন গায়ক তো তাঁর মনের কথা গানের মাধ্যমেই পৌঁছে দিয়ে এসেছেন আজীবন।
৮.) ধূমকেতু তে পুরনো দেব-শুভশ্রীর সঙ্গে পুরনো অনুপম রায়কেও পাওয়া যাচ্ছে। আপনার কাছে এই ব্যাপারটা কীরকম লাগছে।
অনুপম রায়: এটা ঠিকই। ১০ বছর আগের আমিটাকে আবার দেখতে পেলাম এখন। তবে তখন একটা ভাবনা থেকে গান লিখেছি এখন শুনে মনে হয়েছে কিছু কিছু জিনিস বদলালে ভাল হতো! ইভেন ‘মা’ গানটাতে অনেক কিছু বদলেছি। তবে যেগুলো আগে রেকর্ড হয়েছিল সেই গানগুলো বদলানো যায়নি।