এখনও এই মামলার চার্জশিট পেশ করা হয়নি, তবে ২০২০ সাল থেকে খবরের শিরোনামে এই ঘটনা। সুশান্তের মৃত্যুর পরই রিয়াকে গ্রেফতার করা হয়। তা নিয়ে তোলপাড় হয়েছিল গোটা দেশ। সেই সময় সুশান্তের পরিবারের তরফে রিয়ার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। সুশান্তের মৃত্যুতে ড্রাগ সেবন ও আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ারও অভিযোগ তোলা হয়েছিল রিয়ার বিরুদ্ধে।
advertisement
আরও পড়ুন: সুহানা-আব্রামকে নিয়ে সফরে শাহরুখ খান, গাড়ি চালালেন নিজেই! দেখুন ভাইরাল ছবি
হোয়াটসঅ্যাপের চ্যাট মুছে দেওয়ার মাধ্যমেই রিয়াকে জড়িয়ে ফেলা হয় এই মামলায়। বলিউডের এ-লিস্টারদের নাম উঠে আসে মামলায়। নাম জড়ায় দীপিকা পাড়ুকোন, কৃতী শ্যানন, রাকুল প্রীত সিং, সারা আলি খান, আয়ুষ শর্মার। মুম্বই পুলিশ, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, সিবিআই ও নার্কোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো একসঙ্গে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছিল। চক্রবর্তীর বয়ানের ভিত্তিতে যে মামলার তদন্ত শুরু হয়েছিল, সূত্রের খবর সেই মামলায় এখন প্রমাণের বিপুল অভাব দেখা দিয়েছে।
আরও পড়ুন: বড় খবর! এই কারণেই নাকি পিছিয়ে যাচ্ছে রণবীর-আলিয়ার বিয়ে
রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, বিজ্ঞানসম্মত প্রমাণের অভাবে মামলা ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ছে। ড্রাগ সেবন, ড্রাগ কেনা, রাখার কোনও উপযুক্ত প্রমাণ সেভাবে পাওয়া যায়নি। ফলে নার্কোটিক্সের তদন্ত দুর্বল হয়ে পড়ছে। প্রেমিকের মৃত্যুমামলা থেকে যেভাবে ড্রাগ মামলা সামনে আসে তাতে রিয়ার ভাবমূর্তি শেষ হয়ে যায়। প্রশ্ন উঠছে, রিয়াকেও কি তবে অকারণই এই মামলায় জড়ানো হয়েছিল? উত্তর অবশ্য সময়ের অপেক্ষা।