সংবাদমাধ্যমের কাছে নুপুর বলেছেন, "আমি ও বোন দুজনেই জামাইবাবুর সঙ্গে সম্পূর্ণ যোগাযোগ হারিয়েছি। ৯ থেকে ১০ দিন আগে শেষ বার কথা হয়েছে জামাইবাবুর সঙ্গে। নুপুর এই মুহূর্তে রয়েছেন তাঁর বোন জিজ্ঞাসার সঙ্গে। টেলিভিশন অভিনেত্রী আরও বলছেন, আমি আশা না হারানোর সম্পূর্ণ চেষ্টা করছি। কারণ না হলে আমাদের খুব উদ্বেগ হচ্ছে। বাইরে থেকে খুব ঠান্ডা থাকার চেষ্টা করছে জিজ্ঞাসাও। কিন্তু রাতে আমরা ২ ঘণ্টাও ঘুমোতে পারছি না।"
advertisement
শেষবার কথা বলার সময়ে জিজ্ঞাসার স্বামী তথা নুপুরের জামাইবাবু বলেছিলেন যে, তাঁর ফোনের চার্জ শেষ হয়ে আসছে। তিনি ফোনে চার্জ দেওয়ারও কোনও ব্যবস্থা করতে পারছেন না। তখনই কথা বলতে বলতে ফোন কেটে যায়। তার পর থেকেই যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
অভিনেত্রী বলছেন, "জিজ্ঞাসার স্বামী বলেছিলেন যে অন্য একটি ফোন নম্বর পাঠাবেন যোগাযোগের জন্য। কিন্তু তেমন কোনও নম্বর আমরা এখনও পাইনি।" লকডাউনের সময়েও খবরের শিরোনামে উঠে আসেন নুপুর অলঙ্কার। সেই সময়ে তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় আর্থিক সহায়তা চেয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন যে, পাঞ্জাব ও মহারাষ্ট্র কো-অপারেটিভ-এ তিনি তাঁর সেভিংস হারিয়েছেন ২০১৯-এ। এর পরে অভিনেতা অক্ষয় কুমারের থেকে তিনি আর্থিক সাহায্য পান। সেই সময়ে নুপুর আর এক অভিনেত্রী সবিতা বাজাজকেও আর্থিক সাহায্য করেছিলেন। প্রসঙ্গত, 'ইস পেয়ার কো কেয়া নাম দু', 'দিয়া অর বাতি হাম' ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন।