প্রসঙ্গত, Bigg Boss টেলিভিশনের সব থেকে জনপ্রিয় শো। গত বছর এই শোয়ের টিআরপি ছিল সব থেকে বেশি। এবছর বিগবস শুরু করা নিয়ে অনেক সমস্যা তৈরি হয়েছিল। প্রথমত সারা বিশ্বে যেভাবে করোনা ভাইরাস হানা বসিয়েছে, তাতে এই শো শুরু করার কথা ভাবাই মুশকিল হয়ে পড়েছিল। বিগ বস হাউসে এতজন প্রতিযোগী দিন রাত কাটাবেন। যা সত্যিই চিন্তার। শুধু তো প্রতিযোগীরা নয়, থাকবে শ্যুটিংয়ের লোকেরাও। করোনা ভয়ঙ্কর ছোঁয়াচে রোগ। সামান্য ছোঁয়া বা নিশ্বাস থেকেই ছড়াতে পারে এই ভাইরাস। এখনও এর কোনও ভ্যাকসিন বাজারে আসেনি। কবে আসবে তাও জানা নেই। এই অবস্থায় Bigg Boss 14-র ঘরে এতজন মানুষকে একসঙ্গে রাখা কতটা স্বাস্থ্যকর বা যুক্তিযুক্ত ?
advertisement
এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন বিগবসের কতৃপক্ষরা। তাঁরা জানিয়েছেন, 'প্রথমে এই শো কিভাবে হবে তা নিয়ে অনেক ভাবনা ছিল। করোনা কালে এই শো করতে গেলে অনেকগুলো অসুবিধার মুখে পড়তে হতে পারে। এসব কথা জেনেও তাঁরা শো শুরু করতে চলেছেন। ৩রা অক্টোবর থেকে শো টেলিকাস্ট করাও শুরু হবে।' কারা কারা থাকছেন এবার ঘরে তাও মোটামোটি ঠিক হয়ে গিয়েছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যদি কারও করোনা হয় সেক্ষেত্রে কি হবে ? এ ব্যাপারে কতৃপক্ষ জানিয়েছেন, যদি শ্যুটিং চালু হওয়ার পর বিগবসের ঘরে কারও করোনা হয় সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করে দেওয়া হবে শ্যুটিং। সে ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি হলে শ্যুটিং কেন শো নিয়েও নতুন করে ভাবতে হতে পারে। তবে আপাতত এই সব কিছু মাথায় রেখেই শো চালু করা হচ্ছে। রাধে মার এন্ট্রিতে বিগবসের আর্কষণ বেড়ে গিয়েছে অনেকটাই।