TRENDING:

Hooghly news: এই ভবনে বসেই সাহিত্য সম্রাট সুর দিয়েছিলেন 'বন্দেমাতরম' গানে! ২২ জুনে স্মৃতি বিজরিত অনুষ্ঠান প্রতি বছর!

Last Updated:

বন্দেমাতরম গানের ১৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে হুগলির বন্দেমাতরম ভবনে ভারত মাতা সেবা কমিটি ১৫০ কণ্ঠে গান গাওয়ার আয়োজন করে। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালে এই গান রচনা করেন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
হুগলি: বন্দেমাতরম এমন এক গান যে গান একসঙ্গে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য উদ্বুদ্ধ করেছিল সহস্র দেশবাসীকে। বিপ্লবীরাও এই গান গাইতে গাইতে ইংরেজদের চোখে চোখ রেখে লড়াই করেছে। সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সেই লেখা বন্দেমাতারাম গান এবার দেড়’শ বছর পূরণ করছে। হুগলির বন্দেমাতরম ভবনে বসে সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তিনি লিখেছিলেন এই গান।
advertisement

সেই গানের দেড়শ বছর পূর্তি উপলক্ষে শ্রদ্ধা জানাতে দেড়শ কণ্ঠে বন্দেমাতরম গানের আয়োজন করেছেন ভারত মাতা সেবা কমিটি। বঙ্কিমচন্দ্র যখন হুগলিতে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন,সে সময় চুঁচুড়া জোড়াঘাটে বন্দেমাতরম ভবনে থাকতেন। তার জন্মস্থান নৈহাটির কাঁঠালপাড়ায় তিনি বন্দেমাতরম রচনা করেছিলেন ১৮৭৫ সালে।

জোড়াঘাটের বাড়িতে আনন্দমঠ উপন্যাসে সেই লেখা তিনি ভবানী পাঠকের মুখ দিয়ে বলিয়েছিলেন দেশমাতৃকার বন্দনায়। সেই সৃষ্টিতে সুর আরোপিত হয়েছিল আরওকিছুদিন পর জোড়াঘাটের বাড়িতেই। সেই গীত ভারতের রাষ্ট্র গীতে পরিনত হয়। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে বন্দেমাতরম দেশবাসীকে উদ্বেলিত করেছিল। সেই গীত রচনার দেরশ বছর পূর্ণহচ্ছে এবছর। একটি সূত্র মতে ২০ ডিসেম্বর ১৮৭৫ বঙ্গদর্শন পত্রিকায় প্রথম বন্দেমাতরম ছাপা হয়েছিল।

advertisement

তাই ওই দিন ভারতমাতা সেবা সমিতি নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে বলে জানান সেবা সমিতির পক্ষে সুবীর নাগ। ২২ জুন জোড়াঘাটে বন্দেমাতরম ভবনে পালিত হয় এই বিশেষ অনুষ্ঠান। সকাল থেকে দেশাত্মবোধক অঙ্কন প্রতিযোগিতা। তার পর বিকাল পাঁচটা থেকে দেড়শ কন্ঠে বন্দেমাতরম গান করেন শিল্পীরা। কবি সাহিত্যিক গুণীজনরা উপস্থিত ছিলেন এই বিশেষ অনুষ্ঠানে। রাহী হালদার

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
Hooghly news: এই ভবনে বসেই সাহিত্য সম্রাট সুর দিয়েছিলেন 'বন্দেমাতরম' গানে! ২২ জুনে স্মৃতি বিজরিত অনুষ্ঠান প্রতি বছর!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল