যাত্রাপথের সূত্রপাতে বর্তমানে এই সেফ হোমে আটটি শয্যা আছে ৷ আপাতত এখানে পরিষেবা পাবেন ব্রহ্মপুরের স্থানীয় বাসিন্দারাই ৷ এর তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে অনির্বাণ এবং সবুজ সোনালি সঙ্ঘ ক্লাব থাকলেও সরকারি বা প্রশাসনিক দিক থেকে সহযোগিতা করবেন বিধায়ক অরূপ বিশ্বাস এবং কলকাতা পুরসভা ৷
বাংলা বিনোদন জগতের বেশিরভাগ মুখই এখন সামিল হয়েছেন কোভিড ত্রাণে ৷ ইতিমধ্যে্ই সেফ হোম খোলা হয়েছে সৃজিত মুখোপাধ্যায়, আবীর চট্টোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ৷ অন্যদিকে, তাঁদের মতো নিরাপদ আবাস খুলেছেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, কৌশিক সেন, অনুপম রায়ও ৷ এই মানবিক ভূমিকায় দেখা গিয়েছে যিশু সেনগুপ্তকেও ৷ সেফ হোম খোলার পাশাপাশি সৃজিত উদ্যোগী হয়েছেন সুলভে অক্সিজেন সরবরাহের প্রয়াসেও ৷ ভাস্বর চট্টোপাধ্যায়, সৌগত বন্দ্যোপাধ্যায়, দিব্যজ্যোতি দত্তর মতো তরুণ তুর্কিরাও নজর কেড়েছেন কোভিডত্রাণে সামিল হয়ে৷
advertisement
পিছিয়ে নেই সঙ্গীত দুনিয়ার ব্যক্তিত্বরাও ৷ ‘পথবন্ধু’ সংস্থা শুরু করে বিপন্ন, আর্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন দেবজ্যোতি মিশ্র ৷ লোপামুদ্রা মিত্র নিয়মিত গল্প আড্ডায় কোভিডরোগীদের মন ভাল রাখছেন ৷ ইমন চক্রবর্তী অতিমারির পাশাপাশি ইয়াস-বিধ্বস্ত এলাকাতেও ত্রাণ বন্টন করেছেন ৷ রূপম ইসলাম এবং তাঁর সহযোগীরা শুরু করেছেন অক্সিজেন পরিষেবা ৷ ইয়াস কবলিত জায়গাতেও তাঁরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন ত্রাণকার্যে ৷ অতিমারিকালে তারকারা ভুলে যাননি অন্য মারণ অসুখকেও ৷ ইতিমধ্যে থ্যালাসেমিয়া রোগীর জন্য রক্তদান করেছেন সুদীপ্তা চক্রবর্তী, ইমন চক্রবর্তী এবং মীর ৷