বহরমপুরের ইন্দ্রপ্রসন্ন এলাকার বাসিন্দা ছিল ঐন্দ্রিলা। মা মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সিনিয়র নার্স, বাবা চিকিৎসক। ১৯৯৮ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ঐন্দিলা। ঐন্দ্রিলা শর্মা ও তার দিদি বহরমপুর কাশীশ্বরী গার্লস হাইস্কুলের ছাত্রী ছিলেন। ২০১৫ সালে একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী থাকাকালীন মারণরোগে আক্রান্ত হন।
আরও পড়ুন: যে ফুল না ফুটিতে... ২৪টা শীত পেরিয়েই ফুরলো আয়ু, লেখা হল না প্রাণ
advertisement
দুই বার ক্যান্সার আক্রান্ত হলেও তিনি তা পরাজিত করে আবার জীবন যুদ্ধে ফিরে এসেছিলেন। হাওড়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শনিবার রাতে একাধিকবার হার্ট অ্যাটক হয় তাঁর। যদিও রবিবার দুপুর একটা নাগাদ তার মৃত্যুর খবর বহরমপুরের ইন্দ্রপ্রসন্ন এলাকায় আসতেই শোকের ছায়া নেমে আসে।
আরও পড়ুন: 'ভাল থেকো ঐন্দ্রিলা' শোক প্রকাশ প্রসেনজিৎ-এর, অভিনেত্রীর প্রয়াণে স্তব্ধ টলিউড
বহরমপুর সহ গোটা মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন মন্দির ও গির্জায় প্রার্থনা করা হয় ঐন্দ্রিলা শর্মার জন্য। সোশ্যাল মিডিয়াতে তাঁর বন্ধু সব্যসাচী চৌধুরী সে কথা লিখেওছিলেন। তবে ঐন্দ্রিলার মৃত্যুর ঘটনা বহরমপুরে আসতেই গোটা এলাকার বাসিন্দারা সহ বহরমপুর মহারানী কাশীশ্বরী গার্লস হাইস্কুলের এখন শুধুই মন খারাপ। টানা কুড়ি দিনের লড়াই শেষ হল তাঁর। জীবনাবসান হল ঐন্দ্রিলা শর্মার।