পরে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান, ”উনি মনক্ষুণ্ণ হয়েছেন, কী হননি, আমি জানি না। আমি ওঁকে নিয়ে আগেও প্রচার করেছি। উনি আমার সঙ্গে যখন প্রচারে বেরোচ্ছেন, গ্রামের মহিলারা কিন্তু ভীষণ রিঅ্যাক্ট করছে। আমি ওঁকে আগেই বলে দিয়েছিলাম গ্রামে এসো না। আর আমার সঙ্গে প্রচারে শুধু কেন থাকছেন? একজন বিধায়ক সে তো নিজেও প্রচার করতে পারে। সেখানে তো করছে না। আমাকে নির্বাচন করতে হচ্ছে, মানুষের মন যা আছে তা তো বুঝতে হবে। আমি ব্যক্তি বিশেষের জন্য নয়, আমি সমষ্টিগত মানুষের জন্য। আমি সমষ্টিগত মানুষকে কষ্ট দিতে পারব না। কোনও ব্যক্তি বিশেষের আনন্দ বা সুখের জন্য।”
advertisement
এ বিষয়ে কাঞ্চন মল্লিক কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি। তিনি কলকাতা ফিরে গিয়েছেন বলে খবর তৃণমূল সূত্রের। প্রসঙ্গত, স্ত্রী পিঙ্কির সঙ্গে বিচ্ছেদের পর শ্রীময়ী চট্টরাজকে বিবাহ করেন অভিনেতা বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক। যা নিয়ে উত্তরপাড়ায় তাঁর বিধানসভা এলাকার মানুষের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
অভিনেতার পাশাপাশি তিনি একজন জনপ্রতিনিধিও, তাই কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন মহিলারা ভীষন রিয়্যাক্ট করছে। এই বিষয়ে তৃণমূল নেতা আচ্ছালাল যাদব ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ”একজন বিধায়ককে প্রচারের গাড়ি থেকে নামিয়ে দেওয়া ঠিক হয়নি। দল এটা ভালোভাবে মেনে নেবে না।”