অভিযুক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত হওয়ার কথা অনেক ক্ষেত্রে সেটাও হচ্ছে না। কেন এরকম গড়িমসি করা হচ্ছে? স্কুল শিক্ষা দফতরের আধিকারিকদের প্রশ্নের মুখে বিভিন্ন জেলার স্কুল বিদ্যালয় পরিদর্শক থেকে শুরু করে আধিকারিকরা।
আজ স্কুল শিক্ষা দফতরের সচিব, কমিশনার প্রায় তিন ঘণ্টারও বেশি সময়সীমা ধরে বিভিন্ন জেলার স্কুল বিদ্যালয় পরিদর্শকদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে একাধিক জেলার ডিআই-রা এই প্রশ্নের সম্মুখীন হন। বৈঠকে ডিআইদের এই বিষয় নিয়ে সাবধান করা হয়। আগামী দিনে যেন বিষয়টি নজরে আনা হয় স্কুল শিক্ষা দফতর ও মধ্যশিক্ষা পর্ষদের, সেই বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই ধরনের বিষয়গুলি নজরে না আনার জন্য অনেক ক্ষেত্রে অভিযুক্ত শিক্ষকরা ছাড় পেয়ে যাচ্ছেন। পরবর্তীতে সেই সব শিক্ষিকরা অবসর নিয়ে নেওয়ার সময় মধ্যশিক্ষা পর্ষদ, স্কুল শিক্ষা দফতর সমস্যায় পড়ছে।
advertisement
পাশাপাশি অযথা পেনশন নেওয়ার সুবিধা থেকে দেরি করা যাবে না শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। সময় মাফিক কাজ করতে হবে। যার যেটা দায়িত্ব সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়সীমা থেকেই অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা শিক্ষা কর্মীদের পেনশন যাতে শুরু হয় সেটা নিশ্চিত করতেই হবে। বিভিন্ন জেলা স্কুল বিদ্যালয়ের পরিদর্শক, ডিস্ট্রিক্ট এডুকেশন অফিসারদের নিয়ে বৈঠকে নির্দেশ স্কুল শিক্ষা দফতরের।
এ দিনের বৈঠকে বিজ্ঞান বিভাগে পড়ুয়া কমে যাওয়া নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করে স্কুল শিক্ষা দফতর।