কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট জানায়, ওই ডি এল এড বৈধ নয়। তাই নিয়োগের আবেদন করার প্রক্রিয়া থেকে বাদ পড়েন তারা। পরে এনসিটিই জানায়, পয়লা এপ্রিল ২০১৭ আগে কর্মরত অবস্থায় ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওপেন স্কুলিং থেকে ডিএল এড করলে তা বৈধ বলে গণ্য হবে। এরপর সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে প্রায় ১২০০ জনের নথি যাচাই করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
advertisement
পরবর্তীতে আরও ২১২৪ প্রার্থী কলকাতা হাইকোর্টে মামলার পরিপ্রেক্ষিতে একই কারণ দেখিয়ে নিজেদের আবেদনের জন্য যোগ্য বলে দাবি করেন। সেই মামলাতেই সুপ্রিম কোর্টের অতীতের নির্দেশকে বলবৎ রেখে হাইকোর্টের তরফে ওই ২১২৪ জনের নথি যাচাইয়ের নির্দেশ দেওয়া হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ২২ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত (রবিবার বাদ দিয়ে) নথি যাচাইয়ের প্রক্রিয়া চালাবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক মার্কশিট, জন্ম শংসাপত্র, টেট শংসাপত্র, ২০১৭-র আগে যে স্কুলে কর্মরত ছিলেন তার বিস্তারিত বিবরণ, বেতন কাঠামো সহ মোট ১৩ রকমের নথি যাচাই করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট বলা হয়েছে। সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়।