পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, বাবু হালদারের সাথে স্থানীয় এক নাবালিকার বেশ কিছুদিন ধরে প্রেম ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। বিষয়টি দুই পরিবারের সদস্যরা ও জানতো। ওই নাবালিকা বাবুর বাড়িতে যাতায়াতও করত বলে জানা গিয়েছে। দু’জনের বিয়ে নিয়েও দুই পরিবারের মধ্যে আলোচনা চলছিল। বাবুর সাথে প্রেমের সম্পর্কের কথা স্বীকারও করেছে ওই নাবালিকা। তবে কী কারণে তাকে খুন করা হল সে বিষয়ে কিছুই বুঝতে পারছে না সে। মঙ্গলবার রাত ৯টা নাগাদ এলাকায় চিৎকার চেঁচামেচি শুনে মানুষজন বেড়িয়ে এসে দেখেন দুই যুবক ছুরিবিদ্ধ রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তাদেরকে উদ্ধার করে আরও কয়েকজন নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে।
advertisement
স্থানীয়রাই নরেন্দ্রপুর থানায় খবর দিলে পুলিশ আসে ঘটনাস্থলে। এই ঘটনার পিছনে ত্রিকোণ প্রেম সংক্রান্ত কোনও কারণ আছে কিনা সেটা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তবে ঘটনার পর থেকেই এলাকার সাধারণ মানুষ যথেষ্ট আতঙ্কিত। এলাকায় এই ধরণের কোনও ঘটনা আগে ঘটেনি বলে দাবি স্থানীয়দের।