TRENDING:

শ্রদ্ধাকে খুনের কোনও অনুশোচনা নেই, পলিগ্রাফ পরীক্ষায় স্বীকার আফতাবের!

Last Updated:

সূত্রের খবর, শ্রদ্ধাকে খুন করা নিয়ে কোনও রকম অনুশোচনা নেই আফতাবের। এর পর নার্কো পরীক্ষাও করানো হবে আফতাবের। ১ ডিসেম্বর তার লাই ডিটেক্টর পরীক্ষা করা হবে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: লিভ-ইন পার্টনার শ্রদ্ধা ওয়ালকারকে দিল্লির মেহরোলির ফ্ল্যাটে খুন করে তাঁর দেহ ৩৫ টুকরো করে ফ্রিজে রেখেছিল আফতাব পুনাওয়ালা। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই গোটা দেশ চমকে ওঠে। মঙ্গলবার ধৃত আফতাবের পলিগ্রাফ পরীক্ষা করানো হয়। সূত্রের খবর, শ্রদ্ধাকে খুন করা নিয়ে কোনও রকম অনুশোচনা নেই আফতাবের। এর পর নার্কো পরীক্ষাও করানো হবে আফতাবের। ১ ডিসেম্বর তার লাই ডিটেক্টর পরীক্ষা করা হবে।
আফতাব পুনাওয়ালা
আফতাব পুনাওয়ালা
advertisement

মঙ্গলবার দিল্লির একটি আদালত পুলিশকে আফতাবের নার্কো পরীক্ষা করানোর অনুমতি দিয়েছে। দিল্লির রোহিনির ল্যাবে ১ থেকে ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে এই পরীক্ষা করা হবে আফতাবের। এদিনের পলিগ্রাফ পরীক্ষায় শ্রদ্ধাকে খুনের কথা স্বীকার করেছে আফতাব। উল্লেখ্য, আদালতে নারকো অ্যানালাইসিস পরীক্ষা বা পলিগ্রাফ পরীক্ষার ফলকে প্রমাণ হিসাবে গণ্য করা হয় না। তবে এই পরীক্ষা থেকে পাওয়া জবাবের মাধ্যমে কোনও প্রমাণ উদ্ধার করা হলে, তা আদালতে পেশ করা যায়।

advertisement

আরও পড়ুন: বাথরুমে বসে শ্রদ্ধাকে টুকরো করার ফাঁকে বিয়ার-সিগারেট খায় আফতাব, অর্ডার দেয় মুখরোচক খাবার!

নার্কো পরীক্ষায় রোহিনির ল্যাবে এক ধরনের ড্রাগ দেওয়া হবে আফতাবকে। একে বলা হয় ট্রুথ সেরাম। এর প্রভাবে হাইপোটেনিক অবস্থায় যে কোনও মানুষের জ্ঞান ও বুদ্ধি লোপ পায়। সেই সময় যা বলা হয়, মনে করা হয় তাতে মিথ্যের পরিমাণ থাকবে না। অত্যন্ত জটিল ও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পাকা প্রমাণ জোগাড়ের জন্যই এ ধরনের পরীক্ষা করায় তদন্তকারীরা। শ্রদ্ধাকে খুনের ঘটনায় আফতাবের বিরুদ্ধে প্রমাণ তৈরি করতে কোনও ফাঁক রাখতে চান না তদন্তকারীরা।

advertisement

আরও পড়ুন: জানা গেল সেই 'গার্লফ্রেন্ডের' পরিচয়, শ্রদ্ধাকে ৩৫ টুকরো করার পর তাঁকেই ফ্ল্যাটে ডাকত আফতাব!

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

পুলিশ সূত্রে খবর, ২৬ বছরের শ্রদ্ধাকে খুন ও টুকরো করার পর নিজের অপরাধ লুকোতে ফোন ওএলএক্সে বিক্রিও করে আফতাব। কোনও ভাবেই যাতে তার নাগাল না পায় পরিবার বা পুলিশ তার পরিকল্পনা করেছিল সে। ভাসাইয়ের ফ্ল্যাট ভাড়া নেওয়ার সময় একে অপরকে স্বামী-স্ত্রী বলেও পরিচয় দিয়েছিল আফতাব ও শ্রদ্ধা। পুলিশের দাবি, গত ১৮ মে শ্রদ্ধাকে খুন করে আফতাব, রাত ৮-১০টার মধ্যে। সারারাত সেই দেহ ঘরেই ছিল। পরদিন ফ্রিজ ও ছুরি কিনে এনে দেহ টুকরো করে আফতাব। শ্রদ্ধার বাবা আফতাবের ফাঁসির দাবি করেছেন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/ক্রাইম/
শ্রদ্ধাকে খুনের কোনও অনুশোচনা নেই, পলিগ্রাফ পরীক্ষায় স্বীকার আফতাবের!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল