ইডি ও সিবিআই-দুই সংস্থার তরফ থেকেই প্রাথমিকভাবে আলাদা চার্জশীট আনা হয়েছিল ৷ দুই সংস্থাই ইন্টারপোলের কাছে কাছে মোদির বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিশ আনার জন্য অনুরোধ জানিয়েছিল । যদিও পিএনবি কেলেঙ্কারীর মূল অভিযুক্ত ও তার পরিবার বর্তমানে ঠিক কোথায় আছেন তা স্পষ্ট নয় ।
আরও পড়ুন: ফের বাড়ল আধার-প্যানকার্ড সংযুক্তিকরণের সময়সীমা
advertisement
রেড কর্নার নোটিশ শুধুমাত্র ১৯০ টি সদস্য রাষ্ট্রে আত্মগোপনকারীর চলাফেরাকে নিয়ন্ত্রণ করে না, বরং এই নোটিশের সাহায্যে নির্দিষ্ট দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি সেই ব্যক্তিকে আটক করে দেশে ফেরতও পাঠাতে পারে ।
জুন মাসে মুম্বইয়ের একটি বিশেষ আদালতে মোদির প্রত্যর্পণের আবেদন জানায় ইডি। এই আবেদনপত্রটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছে পাঠাবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তদন্তে সাহায্য চেয়ে অন্যান্য রাষ্ট্রগুলির কাছের আবেদন জানাবে ইডি ।
সিবিআইও এর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, বেলজিয়াম ও সিঙ্গাপুরের গোয়েন্দা সংস্থাগুলির কাছে মোদির অবস্থান চিহ্নিত করার ব্যাপারে সাহায্য চেয়েছিল । ইন্টারপোলের ম্যাঞ্চেস্টার শাখা ৩১ মার্চ অবধি মোদির গতিবিধির খোঁজও দিয়েছিল । ১০ ফেব্রুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোদি লন্ডনের হিথরো যান ৷ সেখান থেকে দু’বার হংকং-এ গিয়েছিলেন তিনি ৷ শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী ৩১ মার্চ প্যারিসে যান নীরব মোদি ।
আরও পড়ুন: মধ্যবিত্তের হেঁশেলে কোপ, দাম বাড়ল ভর্তুকিযুক্ত রান্নার গ্যাসের দাম