অদ্ভুতভাবে নিজের সন্তানদের অত্যাচার করতেন এই মহিলা ৷ মার্চ মাসে এই মহিলার নিজের বড় মেয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানায় ৷ এই মহিলার ৬ থেক ১৫ বছরের অনেকগুলি দত্তক সন্তান ছিল ৷ এই মহিলা তাঁদের আলমারিতে ঢুকিয়ে বন্ধ করে দিতেন , তাঁদের বেল্ট দিয়ে মারতেন, কখনো মরিচ গুঁড়ো ছুঁড়ে দিতেন, জোর করে আইস বাথ বা বরফ দিয়ে স্নান করাতেন ৷
advertisement
সীমাহীণ এই অত্যাচারের বিভিন্ন প্রমাণ আদালতে মামলা চলাকালীন দেওয়া হয়েছে ৷ এছাড়াও তিনি একবার নিজের শিশুর যৌনঙ্গে এত জোরে চিমটি কেটেছিলেন যে রক্তক্ষরণ শুরু হয়ে গিয়এছিল শিশুটির ৷
আরও পড়ুন - এ কেমন রণবীর সিং, কপিলদেবের স্টাইলে ‘নটরাজ’ লুকে ছবি ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়
হবসন আদালতে আবেদন করেছিলেন তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা কিডন্যাপিং ও শিশু নির্যাতনের অভিযোগগুলি সব মিথ্যা ৷ পুলিশ কাস্টডিতে অনেক মাস থাকার পর ২ লক্ষ ডলারের বন্ড দিয়েছিলেন তিনি ৷ জুন মাসে তিনি শারীরিক অবস্থার অবনতির কারণে জেল থেকে ছাড়া পান ৷
এক সপ্তাহ আগে তিনি খাওয়াদাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন ছেড়ে দিয়েছিলেন ওষুধ খাওয়াও ৷ তারপরেই তাঁর মৃত্যু হয় ৷ এরফলে যে শিশগুলি দিনের পর দিন নির্যাতিত হত তারা নিজেদের জীবনের পরের অধ্যায়ে এগিয়ে যেতে পারবে, যেখানে তাদের জন্য ভালো দিন অপেক্ষা করে আছে ৷ এমনটাই জানিয়েছেন আদালত ৷
আরও দেখুন