পুলিশ জানিয়েছে, কেশব নামে ওই যুবক দীর্ঘদিন নেশামুক্তি কেন্দ্রে ছিল। সেখান থেকে ছাড়া পেয়েও কোনও বদল আসেনি তার মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে পরিবারের মধ্যে প্রায়ই সমস্যা হত। কেশবের এক আত্মীয় প্রথমে পুলিশকে খবর দেয়। জানায়, কেশব বাড়ির সবাইকে মারধর করছে। পুলিশ তারপরে কেশবের বাড়িতে আসে। সেখান প্রথমে শৌচাগারে দুটি দেহ উদ্ধার করে। পরে বেডরুম থেকেও আরও দুটি দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুন, বড় বিপদের আশঙ্কা? সমুদ্র তীরে কোথা থেকে এল এই প্রাণী, শুরু চর্চা
ওই আত্মীয় জানান, কেশবের বোন প্রথমে তাঁকে ফোন করে সাহায্যের জন্য আবেদন করেন। ওই আত্মীয় কেশবের বাড়িতে যেতেই সেখান থেকে চিৎকারের শব্দ পায়। এর পরেই পুলিশে খবর দেয় ওই আত্মীয়। পুলিশ আসতেই কেশব বাড়ি থেকে পালাতে চেষ্টা করে। যদিও তাকে হাতেনাতে ধরে নেয়।
আরও পড়ুন, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের সিবিআই তদন্তের নির্দেশ, সচিবকে 'জেলে'র হুঁশিয়ারি বিচারপতির
জেরায় কেশব জানিয়েছে, বাড়ির লোকের তাকে কিছুতেই মাদকের নেশা করতে দিত না। সেই রাগেই বাড়ির সকল সদস্যকে হত্যা করেছে সে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
