কয়েকদিন আগে মেয়েকে অচৈতন্য অবস্থায় রাস্তায় উদ্ধার করেন তাঁর বাবা-মা। ঘাটকেশরের রাস্তাতেই উদ্ধার করা হয় তরুণীকে। অবস্থা এতটাই খারাপ ছিল যে তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। শেষ কিছুদিন ধরেই মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিলেন তরুণী। পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে তরুণীর বয়ানও নিয়েছিল পরে। সেখানেই উঠে আসে ওই অটোচালকের নাম।
বয়ানে অভিযোগকারিণী দাবি করেছিলেন, ওই অটোচালক তাঁকে অপহরণ করেছিল। তার পর বন্ধুদের সঙ্গে মিলিত হয়ে গণধর্ষণ করা হয় তাঁকে। যদিও তদন্তে নেমে পুলিশ এমন কোনও তথ্য পায়নি। পুরো ঘটনাই মিথ্যে বলে দাবি করেছিল পুলিশ। রাচাকোন্ডা পুলিশের দাবি ছিল পরিবারের সঙ্গে মিলিত হয়ে এমন মনগড়া ধর্ষণের ঘটনার অভিযোগ করেছিলেন ওই তরুণী। তার পর পুলিশের কাছে সেই মতো অভিযোগও দায়ের করা হয়েছিল।
advertisement
সেই অপমান সহ্য করতে না পেরেই সম্ভবত নিজেকে শেষ করার চরম পথ বেছে নিয়েছিলেন ওই অটোচালক। যদিও কোনও সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি। পাশাপাশি কী ভাবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন তা জানায়নি পুলিশ।
