তপসিয়া অঞ্চল থেকে দেড় লক্ষ জাল টাকা-সহ এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। ধৃতের কাছ থেকে ৩০০টি জাল ৫০০ টাকার নোট পাওয়া গিয়েছে। তদন্তকারীদের অনুমান, জাল নোট কারবারে অন্যতম মূল অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি। মালদহের কালিয়াচকের বাসিন্দা রকিমুলকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের অনুমান, আদতে মালদহ থেকেই বিভিন্ন মাধ্যম অবলম্বন করে কলকাতা বুকে অনায়াসে চলে আসে রকিমুল৷
advertisement
আরও পড়ুন - যা খুশি অভিযোগ নয়, কাউন্সিলর পদের টিকিট নাকি বিক্রি হয়েছিল মেমারিতে, দাবি তৃণমূলেরই
তার গন্তব্যস্থল এখনো জানা না গেলেও কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের গোয়েন্দাদের কাছে সেটা জানাই এখন একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তদন্তকারীরা এই জাল নোট পাচারকারীর নাগাল পেয়ে হতবাক হয় শনিবার। এই অভিযুক্ত আগেও গ্রেফতার হয়েছে একই অভিযোগে তা জানতে বেশি সময় লাগেনি গোয়েন্দাদের, সেই খবর কানে আসতেই কার্যত রকিমুলের সাহস দেখে চক্ষু চরকগাছ। তার বিরুদ্ধে জাল নোট কারবারের অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় সাজাও হয়, এইবারে ফের পুরানো অভিযুক্তের নাগাল পেতেই গোয়েন্দাদের বুঝতে অসুবিধা হয়নি যে সাজা শেষ হতেই ফের পুরানো কাজে লেগে পড়েছে রকিমুল শেষ।
আরও পড়ুন - Weather Update: সামান্য তাপমাত্রা বৃদ্ধি! বৃহস্পতিবার থেকে ফের ধাঁইধাঁই করে ঠান্ডার দ্বিতীয় ইনিংস
এবার তদন্তকারী এই অভিযুক্তের থেকে জাল নোটের বিশদ তথ্য জানতে চায়। সূত্রের খবর, রকিমুল জেল থেকে বেরনোর পর তার গতিবিধি সন্দেহ জনক হওয়ায় তার জন্য জাল পেতেছিল গোয়েন্দারা। এবার এই জাল নোট কে বা কারা দিতো ও কাদের জন্য পৌঁছাতো তা জানতে চায় এসটিএফ গোয়েন্দারা। অপরদিকে একইভাবে জাল নোট কীভাবে বাজারে চলে আসে ও কাদের দ্বারা এই জাল নোট খোলা বাজারে আসছে তারও তথ্য পেতে চায় লালবাজার।
Susovan Bhattacharjee