এই কল সেন্টার থেকে দেশ বিদেশের নাগরিকদের ফোন করে লোন পাইয়ে দেওয়ার নাম করে প্রতারণা করা হতো। শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশের ভক্তিনগর থানার ঠিক ১০০ মিটারের মধ্যে এই অবৈধ কল সেন্টারটি চলছিল। তিন বছর ধরে এই কল সেন্টার চলছিল। এতদিন পুলিশের নজর এড়িয়ে কি করে কল সেন্টারটির চলছিল উঠছে প্রশ্ন।
আরও পড়ুন: লাখ দশেক টাকা বিনিয়োগ করতে চান! কোথায় করলে আখেরে লাভ হবে, জানুন
advertisement
বৃহস্পতিবার রাতে ভক্তি নগর থানার আইসি অমরেশ সিংয়ের নেতৃত্বে এই কল সেন্টারে অভিযান চালায় পুলিশ।কীভাবে প্রতারণার চক্র চলত এই অবৈধ কল সেন্টার থেকে? জানা গিয়েছে, কখনও গ্রাহকদের প্রযুক্তিগত সহায়তা দেওয়ার নাম করে, লোন পাইয়ে দেওয়ার নাম করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিত ওই অবৈধ কল সেন্টার।
আরও পড়ুন: শীত আসতেই পা ফেটে চৌচিড়? যত্ন না নিলে বড় বিপদও হতে পারে!
পুলিশ গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রয়োজনীয় তথ্য দেখতে চান, উপযুক্ত প্রমাণ না দেখাতে পারলে ঘটনাস্থল থেকে কল সেন্টারে চারজন কর্তৃপক্ষকে গ্রেফতার করে পুলিশ, বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ।পুলিশ সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ওই কল সেন্টার থেকে সাধারণ মানুষদের থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার কাজ চালানো হচ্ছিল । ওই অবৈধ কল সেন্টারে হানা দিয়ে বেশ কিছু পরিমাণে কল সেন্টারে ব্যবহৃত কম্পিউটার, হার্ডডিস্ক, ল্যাপটপ, পেনড্রাইভ, সিপিইউ-সহ মোবাইল ফোন। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ।
অনির্বাণ রায়





