জানা গিয়েছে, নিহত বিএসএফ জওয়ানের কিশোরী কন্য়া এবং অভিযুক্ত কিশোর একই স্কুলে সহপাঠী ছিল। ১৫ বছর বয়সি ওই কিশোরের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে মেয়েটি। অভিযোগ, সেই সুযোগ নিয়েই কিশোরীর গোপন ভিডিও তুলে তা অনলাইনে ছড়িয়ে দেয় ওই কিশোর।
advertisement
এ কথা জানতে পেরেই নিজের স্ত্রী এবং ছেলেকে নিয়ে ওই কিশোরের বাড়িতে পৌঁছন ওই বিএসএফ জওয়ান। অভিযোগ, তখনই ওই কিশোরের বাবা-মা এবং পরিবারের অন্য়ান্য় সদস্য়রা তাঁকে গালিগালাজ করে মারধর করতে শুরু করেন। ওই বিএসএফ জওয়ানের ছেলেকেও লাঠি এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। মারধরের চোটে ঘটনাস্থলেই মৃত্য়ু হয় বিএসএফ জওয়ানের।
আরও পড়ুন: বড় খবর! দিল্লি এইমসে ভর্তি কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন
যদিও প্রাণে বেঁচে যায় বিএসএফ জওয়ানের ছেলে। তার মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে। পরে তাকে একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
অভিযুক্ত ওই কিশোরের বাড়ি চাকলাসি গ্রামে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত সাত জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে খবর। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২, ৩০৭, ৩২৩, ৫০৪, ১৪৩, ১৪৭ এবং ১৪৯ ধারায় মামলা করা হয়েছে।
