আগামী সোমবার থেকে পর পর কয়েকদিন তাদের ডাকা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় নোটিস পাঠানো হয়েছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বারে বারে অভিযোগ উঠেছে, টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রি হয়েছে। যে চক্রের জাল ছড়িয়েছে মাকড়সার জালের মতো। নিয়োগকর্তা থেকে বিভাগীয় তৎকালীন মন্ত্রী, মন্ত্রী ঘনিষ্ট আধিকারিকের একাংশ জড়িয়েছেন নিয়োগ দুর্নীতিতে। গ্রেফতারও হয়েছেন অনেকে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ৫ মে বৈশাখী পূর্ণিমায় চন্দ্রগ্রহণ, ভারতের উপর কতটা প্রভাব পড়বে? জেনে নিন বিস্তারিত
তবে যে অভিযোগ উঠেছে অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরি পাইয়ে দেওয়া হয়েছে, সেই সকল প্রার্থী চাকরি পেলেন কীভাবে? তারাই বা জানলেন কীভাবে টাকার বিনিময়ে চাকরি পাওয়া যাবে? কোথায় কত টাকা দিলে মিলবে চাকরি? এই সমস্ত তথ্যের সন্ধান পেতেই চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়া এমন ১০ জন চাকরি প্রাপককে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চলেছে সিবিআই।
আরও পড়ুনঃ ৪ বছরের স্নাতক ডিগ্রি অপ্রয়োজন, জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়ে প্রেসিডেন্সিতে এসএফআই কনভেনশন
সূত্রের দাবি, বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে থাকা জব মার্কেটের এজেন্ট মারফত হয়েছে আর্থিক লেনদেন। এই সকল এজেন্ট ও অযোগ্য চাকরি প্রাপকের যোগ খুঁজে পেতে চাইছে সিবিআই। ইতিমধ্যে গ্রুপ সি মামলায় বেশ কয়েকজন এজেন্টের বয়ান রেকর্ড করেছে সিবিআই। হাজিরা দিয়েছেন শিক্ষা দফতরের জনা কয়েক আধিকারিকরাও। তাদের বয়ান থেকেই এসেছে এই সকল অযোগ্য চাকরি প্রাপকের চাকরি পাওয়ার তথ্য। বিভিন্ন প্রভাবশালী ব্যক্তির এজেন্ট মারফত এই সকল প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করা হয়েছিল।
টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। কোথাও পাঁচ লক্ষ, আবার কোথাও ৭ লক্ষ টাকাতে বিক্রি হয়েছে চাকরি। সেই রহস্যের গভীরে পৌঁছতেই তলব করা হয়েছে চাকরি প্রাপকদের। বিভিন্ন জেলা থেকে তাদের আসতে বলা হয়েছে ।
Amit Sarkar