পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই নাবালিকা তাঁর মায়ের কাছে টাকা চেয়েছিল খাবার খাওয়ার জন্য, তারপর বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে ওই নাবালিকার বাবার কাছে ফোন আসে, সেই সময়ে ওই নাবালিকা কাঁদতে কাঁদতে কথা বলছিল।
আরও পড়ুনঃ জ্যোতিষ চর্চা শিখতে চান? দেরি না করে শিখে নিন, মালামাল হতে সময় লাগবে না
advertisement
এরপর পরিবারের পক্ষ থেকে ওই নাবালিকার ফোনে ফের ফোন করা হয়। তখন সে জানায় তাঁর মুখ বেঁধে রেখেছে। তাঁকে সেখান থেকে নিয়ে যেতে, না হলে কেউ বা কারা তাঁকে মেরে দেবে। এই কথাটি শোনার পর পরিবারের তরফ থেকে থানাতে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে।
তবে পুলিশের তরফে আমাদের বলা হয়, নির্দিষ্ট ওই নম্বর থেকে ফের ফোন এলে উত্তেজিত না হয়ে ভালভাবে কথা বলতে। তারপর ওই নম্বর থেকে ফোন এলে আমরা ওই নাবালিকাকে ছেড়ে দিতে বলি। তখনই সে বলে মেয়েকে নিয়ে বাড়িতে যাচ্ছি। এই বলে ফোনটি কেটে যায়। তারপর ভাঙড়ের পুকুরাই বড় আবাদ এলাকা থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় অর্ধনগ্ন মৃতদেহ উদ্ধার হয়।
সুমন সাহা