ওয়ার্কিং উইমেন হস্টেল স্কিম: ১৯৭২-৭৩ সাল নাগাদ কর্মরতাদের থাকার জায়গা দিতে এবং তাঁদের সন্তানদের দেখভালের লক্ষ্যে এর সূচনা, নিয়মিত অনুদানে আজও তা অজস্র নারীকে থাকার জায়গা করে দিতে পেরেছে।
ওয়ান-স্টপ সেন্টার স্কিম
– ২০১৫ সালে সূচিত এই প্রকল্প অনুদান পায় নির্ভয়া ফান্ড থেকে- লক্ষ্য নারীকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়া। নিগৃহীত নারীকে একই সঙ্গে মানসিক সহায়তা এবং আইনি পরামর্শও দিয়ে থাকে এই প্রকল্প।
advertisement
উইমেন হেল্পলাইন স্কিম: ২০১৫ সালে সূচিত এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য একান্তই নারীসুরক্ষা- ১৮১ নম্বরে কল করলে তাৎক্ষণিক জরুরি পরিষেবা পেয়ে থাকেন নারীরা।
মহিলা পুলিশ ভলান্টিয়ার স্কিম: – ২০১৬ সালে সূচিত এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য একটাই, অকুস্থলে মহিলা পুলিশের প্রয়োজনীয় উপস্থিতি। পণ আদায়, বাল্যবিবাহ, পারিবারিক হিংসা/নিগ্রহ- সবক্ষেত্রেই নারীরা সাহায্য পেতে পারেন এর আওতায়।
স্বাধার গৃহ- ২০১৮ সালে আলোর মুখ দেখে এই প্রকল্প- উদ্দেশ্য নারীর অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থানের সংস্থান।
স্টেপ (সাপোর্ট টু ট্রেনিং অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট প্রোগ্রাম ফর উইমেন)
১৯৮৬-৮৭ সালে এই প্রকল্পের শুরু, ২০১৪ সালে প্রয়োজনীয় সংস্কার। উদ্দেশ্য প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নারীর জীবিকাসংস্থান।
মহিলা শক্তি কেন্দ্র- ২০১৭ সালে সূচনা হওয়ার পর এখনও পর্যন্ত দেশের ১১৫টি জেলায় ৯২০টি কেন্দ্রে শিক্ষা, জীবিকা, স্বাস্থ্য, মানসিক সহায়তা সব মিলিয়ে দারিদ্র্যের শৃঙ্খল ভাঙতে সক্ষম হয়েছেন নারীরা।
রাজীব গান্ধি ন্যাশনাল ক্রেশ হোম- ২০০৬ সালে সূচিত এই প্রকল্পে কর্মরতাদের সন্তানদের স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির দিকে নজর দেওয়া হয়, তাদের দেখভাল করা হয়।
আরও পড়ুন, মিনিটে মিনিটে শক্তি বাড়াচ্ছে ‘মোকা’! কোথায় করছে ল্যান্ডফল, বাংলায় কতটা প্রভাব
আরও পড়ুন, প্রাথমিকে একসঙ্গে ৩৬ হাজার চাকরি বাতিল! নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের
উজ্জ্বল স্কিম- ২০০৭ সালে এই প্রকল্পের সূচনা, নারীপাচারের মতো নৃশংস ঘটনার হাত থেকে অব্যাহতি এবং পুনর্বাসনের লক্ষ্যে কাজ করে এই প্রকল্প।